দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য pdf বই বিষবৈদ্য যারা পড়েছেন তারা অবশ্যই লেখকের লেখার পরিমিতি বোধ ও লেখার মান সম্পর্কে যথেষ্ট ধারনা রাখেন। দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য এর আরো একটি বই Aparajeya pdf অপরাজেয় pdf আপনাদের জন্য নিয়ে আসা হলো। Aparajeya pdf চমৎকার কিছু বড় গল্প সংকলন। হিমাদ্রিকিশোর দাশগুপ্ত অপরাজেয় থেকে দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য এর অপরাজেয় রচনাশৈলী ও কাহিনী দ্বারা আলাদা সত্ত্বা। কিংবা ওয়েস্টার্ন অপরাজেয় pdf থেকেও আলাদা স্বাদের বই। ইতিহাস ঐতিহ্য আর রাজনীতির নানা বেড়াজালে আটকে থাকা মানুষদের জীবন নিয়ে রচিত অপরাজেয় pdf আবহমান বাংলার মানুষের প্রতিচ্ছবি হঢে থাকবে। অ্যাডভেঞ্চার বই pdf যারা পছন্দ করেন তাদের জন্য বইটি সম্পকে নতুন করে কিছু বলার নেই। ঐতিহাসিক কাহিনি সংকলন বা ঐতিহাসিক গল্প লেখা খুব একটা চোখে পড়ে না।
দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য, হিমাদ্রিকিশোর দাশগুপ্ত আর স্মরণজিৎ চক্রবর্তীর কিছু ঐতিহাসিক কাহিনি পাঠক মনে সাড়া ফেলেছে। ঐতিহাসিক গল্পের বই pdf যারা পড়তে টানা তাদের জন্য অপরাজেয় pdf একটি দারুন সুযোগ। তাই ঐতিহাসিক কাহিনী সমগ্র pdf বই Aparajeya pdf ডাউনলোড করুন ও পড়ে ফেলূন।
অপরাজেয় pdf এর ভূমিকা
বাঙালি শান্তিপ্রিয় মানুষ। সে যুগযুগান্ত ধরে হালে যায়, জালে যায়। অবসরে তার মধুর সুরের কীর্তন, তার বাউল গান ভালোবাসা আর ত্যাগের গল্প শোনায়। দেবতার কাছে তার প্রার্থনা বড় সামান্য। রাজ্য নয়, ধন- জন কিচ্ছু নয়, “আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে….” এইটুকুই তার স্বপ্ন, তার আশা, তার প্রার্থনা। অথচ এই শান্তিপ্রিয়, সুন্দর মানুষগুলোই ইতিহাসের নানান বাঁকে এসে দুঃসহ অত্যাচারের মুখোমুখি হয়েছে যখন তখনই তীব্র ক্ষাত্রতেজে জ্বলে উঠেছে বারবার। যে হাতে সে বাঁশি ধরে, ধরে লাঙলের মুঠ, নৌকার হাল, সেই হাতে অস্ত্র তুলে নিয়ে সাক্ষাৎ মৃত্যুর রূপ ধরে ধ্বংস করেছে অত্যাচারী শত্রুকে। অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছে একেবারে সামনে থেকে। আমাদের ইতিহাসে বিভিন্ন সময়ে ঘটে যাওয়া তেমন তিনটি যুদ্ধের গল্প রইল এই বইতে।
Aparajeya pdf সূচিপত্র
উৎসর্গ
ভূমিকা
সেই ছেলেটা
হেমাঙ্গিনী
মৃত্যুদণ্ড
Aparajeya pdf নমুনাঃ
তার দলের গুলতিবাজরা পেছনদিকে কোমর হেলিয়ে সজোরে ছুড়ে মারল তাদের পোড়ামাটির গুলিগুলো। আর সঙ্গে-সঙ্গেই নীচু হয়ে যখন তারা পরের হামলার জন্য গুলি তুলে নিচ্ছে, ততক্ষণে হেমাঙ্গিনীর হাঁকে ছুটে গেছে তিরন্দাজদের তির।
“এক- দুই- এক- দুই- সামনে বাড়ো…”
শ্রাবণের বৃষ্টিধারার মতো পোড়ামাটির শক্ত গুলি আর আগুনে পুড়িয়ে লোহার মতো শক্ত মাথাওয়ালা তিরের ঝাঁক ঝরে পড়ে উল্টোদিকের বিশ্বনাথের বাহিনীর ওপরে। একের-পর-এক আদেশ মেনে হেমাঙ্গিনীর পঞ্চাশ সৈন্যের দল তখন এগিয়ে চলেছে তাদের প্রতিপক্ষের দিকে।
খানিক কাছে এগিয়ে এসে গুলতিবাজদের সামনের সারির দলটা হাতে তুলে নিয়েছে কাঁচা বেল। বেল, তির আর মাটির গোলার অবিশ্রান্ত আক্রমণে শত্রুপক্ষের হতভম্ব অবস্থাটার সুযোগ নিয়ে ততক্ষণে দলের সবার সামনে থাকা দলদুটো ছুটে গিয়ে পৌঁছে গেছে বিপক্ষের কাছাকাছি। তার ছেলেদের হাতে ধরা লাঠি মৌমাছির মতো ডাক তোলে, তার মেয়েদের হাতে তুলে ধরা কাঁসার থালাগুলো মৃত্যুমুখী চক্রের মতোই ঝিকমিক করে বিপক্ষের প্রাণ নেবার জন্য…
শ্রাবণ পেরিয়ে ভাদ্র চলছে এখন। বৃষ্টির তেজও কমে আসছে আস্তে-আস্তে। চড়া রোদকে উপেক্ষা করেই প্রতিদিনের মতো আজও সমুদ্রের ধারে ভিড় করেছে সোনার চরের বাসিন্দারা। এই নামটাতেই তারা ডাকে তাদের নতুন বসতিকে। বচ্ছরকালেরও বেশি আগে এক অন্ধকার রাত্রে যখন এ-দ্বীপে তাদের নামিয়ে দিয়ে চলে গিয়েছিল রিচার্ডের বহর, তখন তারা একে নরক ভেবেছিল। কিন্তু আজ এক বছরের কঠিন চেষ্টায় এদ্বীপের বুকে তারা সোনা ফলায়। যে জেলেরা তাদের সেই শুরুর কষ্টের দিনগুলোয় ঠাঁই দিয়েছিল, তারাও এখন একেবারে মিলেমিশে গেছে তাদের সঙ্গে।
গোটা বর্ষার দিনগুলো, চাষের কাজের ফাঁকে-ফাঁকেই তাদের প্রস্তুতি চলছিল। বিশ্বনাথ সেরে ওঠবার দিনগুলোতেই সোনাচরের বাসিন্দারা জেনে গিয়েছিল, গোটা বাদা অঞ্চলে যে আটেশ্বর আর নারায়ণীর অবতারের কাহিনি ঘুরে বেড়াচ্ছে, তারা তাদের আসলে তাদেরই বিশ্বনাথ আর হেমাঙ্গিনী। সে সেরে ওঠবার পর তাই তাদের একত্র করে এই সৈন্যদল গড়ে তুলতে বিশেষ বেগ পেতে হয়নি বিশ্বনাথ আর হেমাঙ্গিনীকে। জেলের দলও খুশি হয়েই যোগ দিয়েছে তাদের দলে। নীল বাঁদরের অত্যাচার তারাও তো কম দেখেনি জীবনে!
তারপর বৃষ্টির তেজ কমতেই শুরু হয়েছে তাদের প্রস্তুতি। খেতে ধান রোয়ার কাজ শেষ। সকাল-সকাল সেখানে দৈনন্দিন কাজগুলো সেরে ফেলে চাষিরা। মেছুরের দল মাছ ধরার কাজ সেরে আসে রাতের অন্ধকারে। তারপর ঘরকন্নার কাজকর্ম সেরে রেখে দুপুর হতেই তারা সকলে এসে জড়ো হয় সমুদ্রের ধারে চরার বুকে। বিশ্বনাথ আর হেমাঙ্গিনীর শিক্ষায় নিজেরদের একটা সৈন্যদল হিসেবে গড়ে তুলছে তারা এখন।
তাদের চোখে আগুন। বুকে দৃঢ় সঙ্কল্প। নীল বাঁদরের অত্যাচারকে তারা মুছে দেবে বাংলার বুক থেকে। “থামো।”
হাঁকটা আসবার সঙ্গে-সঙ্গেই দু’দল চুপচাপ দাঁড়িয়ে পড়েছে। গাছকোমর করে বাঁধা আঁচলটা খুলে কপালের ঘাম মুছে নিল হেমাঙ্গিনী। বিশ্বনাথ এগিয়ে এসেছে ওপাশ থেকে ।
“কম করে পঁচিশটা ছেলেমেয়ের দেখলাম এখনও তালে-তালে কাজ হচ্ছে না হেম। ওদের আরও কয়েকবার একটু আলাদা করে ধরতে হবে যে।”
মুখোমুখি লড়াইয়ের পালা শেষ হতে মাঠ জুড়ে মানুষগুলো ছোট-ছোট দলে ভেঙে নিবিড় অনুশীলনে ব্যস্ত এখন। চলছে হাতাহাতি যুদ্ধের অভ্যাস। সেদিকে একনজর দেখে মাথা নাড়ল হেমাঙ্গিনী।
অপরাজেয় লেখকঃ
দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য-র জন্ম ও বড় হয়ে ওঠা উত্তর চব্বিশ পরগনার নৈহাটিতে। ভারতীয় রেভেন্যু সার্ভিসের প্রাক্তন সদস্য। শিশুদের জন্য প্রথম পূর্ণাঙ্গ ওয়েব ম্যাগাজিন ‘জয়ঢাক’ এবং ‘জয়ঢাক প্রকাশন’-এর প্রতিষ্ঠাতা। বাংলাভাষার বিভিন্ন প্রধান পত্রপত্রিকায় ছোট ও বড়দের জন্য দীর্ঘকাল নিয়মিত লেখালিখি। ছোটদের ও বড়দের জন্য আঠাশটি বাংলা গ্রন্থ ও গুহাচিত্র-বিষয়ক একটি ইংরেজি গবেষণাগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে আনন্দ, পত্রভারতী, দেব সাহিত্য কুটীর, সুচেতনা, অরণ্যমন ও অন্যান্য প্রকাশন থেকে।
অপরাজেয় বই রিভিউঃ
বাংলা সাহিত্যে অপরাজেয় এক দুর্বার শব্দ। অনেক লেখক অপরাজেয় কে কেন্দ্র করে বই লিখেন। তানবীর মৌসুম এর অপরাজেয় এক ওয়েস্টার্ন মেডিকেল থ্রিলার। হিমাদ্রি কিশোর দাশগুপ্ত এর অপরাজেয় ঐতিহাসিক কাহিনী। দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য এর অপরাজেয় ঐতিহাসিক গল্প সংকলন।
অপরাজেয় বই এর প্রথম গল্প সেই ছেলেটা। মারাঠা বুড়িদের অত্যাচার আর তাদের খাজনা আদায়ের ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরা হয়েছে এই গল্পে। গল্পে গল্পে ইতিহাস কে লেখক পাঠকের সামনে নিখুঁতভাবে উপস্থাপন করেছেন। বর্গীদেরকে কিভাবে বিদেশ থেকে বিতাড়িত করে বা মারাঠা যোদ্ধাদের কিভাবে যুদ্ধ বিরোধী চুক্তিতে বাধ্য করে তার নিখুঁত বর্ণনা রয়েছে গল্পটিতে। যুদ্ধ বিগ্রহ আর আপামর বাংলার মানুষের কষ্ট লাঘবের প্রচেষ্টার ধারাবাহিক বিবরণ যেন ইতিহাস আর গল্পে একাকার হয়ে গেছে। বর্গীদের নিভৃত করতে পারলেও দেশ বিরোধীরা অবশ্য থেমে থাকেনি তাইতো লেখক Aparajeya pdf এ বলেন –
সে-যাত্রা মীর হাবিবের নাগাল তারা পায়নি। আলিবর্দীর চতুর চালে, মারাঠা প্রভুদেরই হাতে উড়িষ্যার মাটিতে তার ভয়াবহ মৃত্যু আসবার তখনও কিছু দেরি ছিল। এ-যাত্রা নদীর অন্য পাড়ে মাটিতে পা দেবার পর সৈন্যদের ভিড়ের আড়ালে নিজের বেশ বদল করে সেখান থেকে উধাও হয়ে গিয়েছিল সে। তার দলের একটা ছেঁড়াখোঁড়া অংশও শেষ অবধি পালাতে পেরেছিল তার সঙ্গে।
ইতিহাস বলে, এর পরের বছর, কিছুটা আকস্মিকভাবেই বৃদ্ধ ও অসুস্থ আলিবর্দির প্রস্তাবে সন্ধি মেনে নেয় মারাঠারা। যুদ্ধের সাধ তাদের ঘুচে গিয়েছিল চিরতরে। শেষ হয়েছিল বাংলার বুকে বর্গীর অত্যাচারের যুগ। আর তার মাত্রই কয়েক বছর বাদে আবার শতাব্দিব্যপী এক নতুন অত্যাচারের যুগ শুরু হয়েছিল এদেশের মাটিতে। এবার তা হয়েছিল সাগরপাড় থেকে আসা সাদা মানুষদের হাতে। আর সেখানেও একই রকমভাবে জন্মভূমিকে বিক্রি করেছিল সেই মীর জাফর আর দুর্লভরামের দল। ইতিহাস বদলায়। রাজা আসে, রাজা যায়। শুধু মীর জাফরের দল একই ভাবে থেকে যায়।
Aparajeya pdf এর দ্বিতীয় গল্প এমন যিনি অসাধারণ এক গ্রামীণ সহজ সরল অথচ দৃঢ় মেয়ে জীবন আলেখ্য। সাধারণ কৃষক পুলিশের মেয়ে হেমঙ্গিনী। বাবাকে তার কাজে সাহায্য করা খেতে খাবার দিয়ে যাওয়া এসব ছিল তার নিত্যনৈমিত্তিক কাজ। তার দাদাকে গাছের সাথে বেঁধে হত্যা করে রিচার্ডের দল। প্রতিশোধের নেশায় যেন মত্ত হয়ে ওঠে হেমঙ্গিনী। এভাবেই একজন সাধারন নারী হয়ে ওঠে অসাধারণ ও হিংস্র প্রতিশোধ কামিনী।
জোড়া বটগাছের নীচে হাত বাঁধা রিচার্ড আর রাধুর সামনে দাঁড়িয়েছিল হেমাঙ্গিনী। গাছটার দিকে বারবার ফিরে ফিরে তাকায় সে, আর নিজের মনেই বিড়বিড় করে বলে, “দ্যাখ দাদা। চেয়ে চেয়ে দ্যাখ। এই গাছে একদিন তোকে ওরা…
এতসব প্রতিশোধের নেশায় মত্ত হলেও সবশেষে তার মনে জাগে সে একজন নারী সে একজন মা। তাই চাইলেই সে যা যে কাউকে হত্যা করতে পারে না তার মধ্যে বেশি ওঠে এক মমতাময়ী নারীর রূপ। সেও একসময় ভাবে সাধারণ ঘরের মেয়ে হয়ে সে কখনোই চিন্তা করেনি যুদ্ধে করবে কিন্তু পরিস্থিতি তাকে সেই যুদ্ধের সেনা বানাতে বাধ্য করে।
চোখের সামনে সবকিছু বড় ঝাপসা হয়ে আসছিল হেমাঙ্গিনীর। আশ্চর্য বিশ্বাস জাগায় মানুষটার শান্ত, গম্ভীর গলা। সাধারণ ঘরের বড় সাধারণ মেয়ে সে। সে তো কখনও যুদ্ধ করবে বলে ভাবেনি! তবু, একটা অন্যায়ের সুবিচার যখন কেউ তাকে দিতে পারল না, তখন নিজে হাতে তা করবার দায় মাথায় নিয়ে সমাজ সংসার সব ছেড়েছিল সে। বুকে পাথর বেঁধে হেমাঙ্গিনী থেকে নারায়ণী হয়ে হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছিল বিশ্বনাথের পাশে দাঁড়িয়ে। আজ, এতদিন পরে এই প্রথম সেই সুবিচার অন্য কেউ দিতে পারেন বলে তাকে ভরসা দিয়েছে ওই গলার স্বর।
অপরাজেও গল্প সংকলন টির সর্বশেষ গল্প মৃত্যুদণ্ড। মৃত্যুদণ্ড যেমন একটি জীবনকে শেষ করে দেয় তেমনি যেন গল্প সংকলনটিরও শেষ মৃত্যুদণ্ড গল্প দিয়েই। ভারতের আলোচিত জায়গা কাশ্মীরকে নিয়ে মূলত এই গল্পটি রচিত হয়েছে। কাশ্মীর যুদ্ধের কিছুটা অংশ এই গল্পে লেখক নিপুণভাবে তুলে ধরেছেন। শেষ ফলাফল কি হলো তা লেখকের কথায় কিছুটা আঁচ করা যায়-
নিজের রাজার মৃত্যুর জন্য স্বয়ং ভগবানকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া বাঙালি বীরদের একটা সম্মান কিন্তু দেখিয়েছিল কাশ্মীর। রামস্বামীর মন্দিরে তারা নতুন করে কখনও আর বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা করেনি। আর, এ-যুদ্ধের গৌরবের কাহিনিকে তারা অমর করে রেখে গেছে তাদের কালজয়ী পুঁথি রাজতরঙ্গিনীতে।
ঐতিহাসিক গল্প সংকলন যারা যে সকল পাঠককে একান্ত ভাবে কাছে টানে তাদের জন্য অপরাজেয় এক মহামূল্যবান গল্প সংকলন। পাশাপাশি গল্প প্রিয় পাঠকদের কাছেও এই বইটি সমানভাবে গৃহীত হবে বলেই আমি মনে করি। তাই দেরি না করে এখনই পড়া শুরু করে দিন Aparajeya pdf গল্প সংকলন টি।
অপরাজেয় pdf ডাউনলোড করবেন কেন?
১. ইতিহাস ঐতিহ্য আর বাঙালি সংস্কৃতি সেইসাথে এদেশের গ্রামীণ অত্যাচারিত ও নিপীড়িত মানুষের জীবন দ্বারা এবং বর্গীদের অত্যাচার কে জানার জন্য এই বইটি অনন্য এক মাধ্যম।
২. বাঙালি যে বীরের জাতি যুগে যুগে কালে কালে যে তারা বিদেশি শক্তির বিরুদ্ধে কতটা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে তা জানার ও উপলব্ধি করার জন্য বইটি বিশেষ সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
৩. সাহিত্যের সাথে ইতিহাস জানা ও ঐতিহাসিক গল্প প্রিয় মানুষের বা পাঠকদের কাছে এই বইটি এক মহামূল্যবান ঘিরে জহরতের মত।
৪. সহজ সরল ভাষায় ইতিহাসকে জানার এক অন্যতম উপায় এই বইটি বইয়ের প্রতিটি শব্দ বাক্য এমনকি কাহিনী বিন্যাসও সকল শ্রেণীর পাঠকদের উপযোগী করে লেখা বিদায় যে কোন বয়সের যে কোন মনোভাবের পাঠক বইটি সহজেই করে ফেলতে পারেন।
দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য ঐতিহাসিক গল্প সংকলন অপরাজেয় ডাউনলোড করুন এখান থেকে।
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.