ভূত চতুর্দশী pdf ১৪ টি ভুতের গল্প সংকলন Bhoot Chaturdashi pdf

ভূত চতুর্দশী pdf ১৪ টি ভুতের গল্প সংকলন Bhoot Chaturdashi pdf
ভূত চতুর্দশী pdf ১৪ টি ভুতের গল্প সংকলন Bhoot Chaturdashi pdf

১৪ টি ভুতের গল্প সংকলন Bhoot Chaturdashi pdf থ্রিলার ও ভূতের গল্প প্রিয় পাঠকদের জন্য এক আকর্ষণীয় উপহার। Bhut Chaturdashi pdf বইটিতে ভয়ংকর ১৪ টি ভূতের গল্প সংযোজন করা হয়েছে যেখানে প্রতিটি গল্পই স্বতন্ত্র ও পাঠকের হাড় হিম করার ভূতের গল্পের সাধ নিতে সহায়ক হবে। বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ভূতের গল্প pdf হিসেবে Bhoot Chaturdashi pdf কে বেছে নিতে পারেন।

ভূত চতুর্দশী pdf ১৪ টি ভুতের গল্প সংকলন Bhoot Chaturdashi pdf
ভূত চতুর্দশী pdf ১৪ টি ভুতের গল্প সংকলন Bhoot Chaturdashi pdf

Bhoot Chaturdashi pdf সূচীপত্রঃ

অভিশপ্ত তলোয়ার :- পার্থ সারথি পরামানিক, নিতাই :- তুহিন বন্দ্যোপাধ্যায়, C/o স্যার :- আবীর রায়চৌধুরী, নীলাক্ষী লজ :- রাজেশ চ্যাটার্জী, ও কার হাসি :- পিয়ালী রায়, পরিনতি :- মৃন্ময় চ্যাটার্জী, ভিত রহস্য :- অমিত কুমার সাহা, অচেনা বন্ধুত্ব :- রিঙ্কি হালদার, নিদ্রাহীন রাত :- শুভম ভট্টাচাৰ্য, প্রতিশ্রুতি :- মৃনাল চক্রবর্তী, ডাক :- অমৃতা ব্ৰহ্ম, আমাবস্যার রাত :- সুচন্দ্রা চক্রবর্তী, লকেটের খোঁজ :- শ্রীতম রায়, কবরবন্দী ইতিহাস :- পৌলমী গাঙ্গোপাধ্যায়।

ভূত চতুর্দশী pdf ভূমিকাঃ

“ভূত কেমন হয়?” আজকের দিনে এই প্রশ্নটি কাওকে করলে হাসি বই অন্য কিছু আসবে না। ভূত জিনিসটি যাই হোক না কেনো তাঁর প্রতি মানুষের অবেচেতনের ভয় অনেক কমে গেছে। তাই আজকের দিনে যদি কেউ নিজের ভৌতিক অভিজ্ঞতা শোনাতে যায়, তাকে বিশেষ ছোট করা হয় সমাজের মানুষের সামনে। কিন্তু এতকিছু হওয়া সত্ত্বেও গল্পপ্রেমীদের কাছে ভুত এক আলাদা বস্তু। এখনো ভূতের গল্প পেলে ৮ থেকে ৮০ আনন্দে আপ্লুত হয়ে পরে। জনমদিনের হাজারো উপহারের মাঝে ভূতের গল্পের বইতি এখনো চোখ আকর্ষন করে মানুষের। আর সেই কথা মাথায় রেখেই আমাদের এই প্রয়াস।

রহস্য যখন রক্তে pdf – অভিজ্ঞান রায়চৌধুরী Rahasya Jakhan Rakte pdf – Abhijnan Roychowdhury ebook

কোন বিখ্যাত লেখক লেখিকা নন। সারা সোসাল মিডিয়া খুঁজে বেশ কয়েকজন প্রতিভাবান লেখকের দুর্দান্ত গল্পগুলিকে এই বইতে তুলে ধরলাম। আসলে এতে আমার দুই কাজ হলো। প্রতিভা থাকা সত্ত্বেও যে লেখক লেখিকারা নিজের গল্প ছাপা অক্ষরে দেখতে পাননা, তাদের সুযোগ করে দেওয়া। আর দুর্দান্ত লেখা গুলি দিয়ে পাঠকের মন জয় করা। এখানে যতজন লেখক আছেন ও তাদের লেখা দিয়েছেন, আমার বিশ্বাস তাদের কেউই কম যান না। কারন অনেক গল্পের মধ্যে মাত্র ১৪ টি গল্প বাছাইয়ের সময় বেশ বেগ পেতে হয়েছে সম্পাদক দের । তবে গল্পগুলি পড়ে পাঠক যদি তাদের প্রতিক্রিয়া আমাদের জানান। তাতে আমরা খুব খুশি হব ও আরো নতুন কাজ করার আগ্রহ পাব।

ভূত চতুর্দশী বই রিভিউঃ

ভয়ংকর ভুতের গল্প বই পড়তে পছন্দ করেন না এমন পাঠাও খুঁজে পাওয়া মুশকিল। বিশেষ করে শিশুদের রূপকথার ভুতের গল্প কাছে টানে। Bhoot Chaturdashi pdf এমনই এক ভূতের গল্পের বই যেখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে হাজারো রকম ফেরার আচরণের ভৌতিক সব গল্পের সংকলন। বাছাই করা সেরা ১০০ ভুতের গল্প pdf সন্ধান করলেও এই ভূতের গল্পের বইটি প্রাথমিক তালিকায় সবার শীর্ষে থাকবে।

দেশের নামকরা ও সেরা ভূত ভূতের গল্প লেখার লেখকদের বাছাই করার যন্ত্রটি গল্প নিয়ে সাজানো হয়েছে Bhoot Chaturdashi pdf গল্প সংকলনটি। আধুনিক এই বৈজ্ঞানিক যুগেও যে ভূতের প্রাদুর্ভাবকে অস্বীকার করা যায় না তা এই ভূতের গল্প সংকলন টি পড়লেই বুঝতে পারা যায়। নানান সময়ে নানান ব্যক্তি বিভিন্নভাবে বুধ দর্শনের অভিজ্ঞতা লাভ করে থাকেন। লেখক সেই সব দৃষ্টিকোণ থেকেই গল্পগুলোকে সাজানোর চেষ্টা করেছেন।

সে পিশাচ হয়ে যায় – অভীক মুখোপাধ্যায় Se pishach Hoye Jay by Avik Mukhopadhyay

পার্থ সারথি পরামানিক এর অভিশপ্ত তলোয়ার হরর গল্পটি দিয়ে Bhoot Chaturdashi pdf এর সূচনা করা হয়। আশ্চর্য ক্ষমতাধর এক তলোয়ার নিয়েই এই গল্পটি আবর্তিত হয়। এক ব্যক্তির একটি পুরনো তলোয়ার ছিল। কোন এক সময় তলোয়ারটি হারিয়ে যায়। কথিত আছে এই তলোয়ারটি যার কাছে যায় সে অন্যকে হত্যা করে আবার নিজেই নিজেকে হত্যা করেন। এমন অদ্ভুত তলোয়ারটির নানা ভয়ংকর সব ঘটনা নিয়েই অভিশপ্ত তলোয়ার গল্পটি লেখা হয়েছে।

যদিও এর সত্যাসত্য আমি জানি না, তবে গল্পটা বেশ । এই তলোয়ারটা ঔরঙ্গজেব সেই সৈনিককেই পুরস্কার সরূপ প্রদান করেন। দারা শিকো খুবই ধর্মপরায়ণ ছিলেন। হিন্দু ধর্ম ও মুসলিম ধর্মের মধ্যে একটা সেতু নির্মাণের চেষ্টা করেছিলেন তিনি। তিনি নাকি গীতা, উপনিষদ ফারসি ভাষায় অনুবাদ করা শুরুও করেছিলেন। এ হেন একজন ধর্মপ্রাণ মানুষের রক্ত পান করে এই তলোয়ারটা নাকি অভিশপ্ত হয়ে পড়ে আর সেই সৈনিকটাও কেমন উন্মাদ হয়ে যান। পরে তিনি আবার তাঁর এক আত্মীয়কে তলোয়ারটা দিয়ে দেন। এবং শোনা যায় তারপরেই কোনও অজানা কারণে সেই ব্যক্তি ওই তলোয়ার দিয়েই বাড়ির সকলকে হত্যা করে নিজেও আত্মহত্যা করেন।

তারপর থেকে আর ওই তলোয়ারের কোনও খোঁজ ছিল না। গত মাসে এক মুসলিম ছোকরা দাবী করে তাদের বাড়িতে একটা টিনের বাক্সে বহু বছর ধরে কিছু পুরনো জিনিসের সাথে এটাও পড়ে ছিল। তাদের বংশের কেউ ওই সৈনিক বা রাজপরিবারের সাথে যুক্ত কিনা বা কিভাবে তাদের কাছে ওই তলোয়ারটি পৌঁছাল তার সদুত্তর সে দিতে পারে নি। তবে তলোয়ারের সাথে উর্দুতে লেখা একটা পুরনো চিঠি পাওয়া গেছে যাতে বোঝা যায় এটা সেই অভিশপ্ত তলোয়ার! ভয়ে কেউ ওটি ছুত না। ছেলেটি অবশ্য এতো কিছু জানত না। তার খুব অর্থের প্রয়োজন, দাদু হাসপাতালে ভর্তি। তাই ওই অ্যান্টিক শপে গিয়ে তলোয়ারটা বিক্রি করে দেয়। কিন্তু এই সব কারনেই তলোয়ারটা কেউ কিনতে চাইছিল না, অনেকে আবার এই সব গালগল্প বিশ্বাস করতেও চায় নি।

এই সময় আমি পৌঁছাই। তুমি তো জান, ইতিহাস নিয়ে আমার কোনও মাথা ব্যথা নেই। আমার যথেচ্ছ টাকা আছে তাই এই সব আমি কিনি ঘরে সাজাই। আপনাদের দেখাই তাতেই আমার আনন্দ। আর এই তলোয়ারটা আমার বেশ লেগেছে। দেখুন বার করে, হাতলটা একবার ধরে দেখুন।” “না, না তাহলে কাজটা আপনি মোটেও ভালো করেন নি।” “এই এতো বড় বাড়িতে একা থাকি। ছেলে-মেয়ে তো বিদেশে। ওই জনাকয়েক চাকর-বাকর আছে এই যা। দিন দিন যা চোর ডাকাতের উপদ্রব বাড়ছে তাতে আমার শখের অ্যান্টিক পিসগুলো আর কতদিন বাঁচিয়ে রাখতে পারব বলা যায়না। 

পরের গল্পে সুগতর জীবনে ঘটে যাওয়া রহস্যময় কিছু ভৌতিক ও অলৌকিক ঘটনা তুলে আনা হয়েছে। কখনো কখনো কিছু দুষ্ট প্রকৃতির মানুষ ভূত সেজে কিংবা অলৌকিক কোন ঘটনাকে সামনে এনে মানুষকে ভয় দেখিয়ে থাকে। তেমন সব ঘটনা নিয়েই এবারের গল্পটি। c/o Sir গল্পটি তেমনি এক গল্প।

সোমবার এক ঝকঝকে দিনে ব্যাকপ্যাক গুছিয়ে, সাদা চেক জামা ইন করে, নিজের কালো সুইফট্ ডিজায়্যারটা নিয়ে জীবনের সবচেয়ে বড় ড্রাইভে মানে সো লং ড্রাইভে বেরোলো সুগত। গুগল ম্যাপ ঠিক করে নিয়েছে, কয়েকটা হোটেলও বুক করে নিয়েছে।

বেশ ভালোভাবেই গাড়ি চালিয়ে প্রায় দুহাজার কি.মি পথ অতিক্রম করে, একবার গাড়ির চাকা পাল্টিয়ে ভুবনেশ্বর হয়ে যখন বাঙলায় যখন ঢুকল তখন দুপুর পেরিয়ে প্রায় সন্ধ্যা হয়ে গেছে, এখনও অনেকটা পথের পর ওঁর বাড়ি। কোলকাতা থেকে বেশ দূরে, মফস্বলে ওঁর বাড়ি।

মাঝে একজায়গায় দাঁড় করিয়ে একটু চা খেয়ে নিতে নিতেই ঝেঁপে বৃষ্টি নামল। কোনওরকমে গাঁড়িতে উঠে স্টার্ট দিল। ধীরে ধীরে দশটার কাছাকাছি তার মফস্বল পাড়া গাঁ এর কাছাকাছি সে পৌছালো। বৃষ্টি এখানেও বেশ চলছে। সাথে বিদ্যুৎ চমক ও বাজ ও পড়ছে।

ছোট্ট পল্টুর বোট নিয়ে নানান চিন্তাভাবনার প্রতিফলন ঘটেছে এই গল্পটিতে। শিশুরা যে ভূতকে কথাটা ভয় পায় বা নিয়ে কথাটা চিন্তিত থাকে সেসব ফুটিয়ে তোলা হয়েছে গল্পটির পড়াতে পড়াতে। সকল শ্রেণীর পাঠকই Bhoot Chaturdashi pdf এর এই গল্পটি পড়ে বেশিহরিত হবে না।

ছোট্ট পল্টু পড়াশোনার সাথে সাথে ভুতের চিন্তা নিয়েই বড় হতে থাকে একটু একটু করে। ঠাকুমার ঝুলি, চাঁদের বুড়ি আরও বিভিন্ন কার্টুন গল্প সমগ্র টিভি দেখে জানতে থাকে সে। একদিন সে টিভিতে এক শাঁকচূন্নী আর তান্ত্রিকের গল্প দেখছিল। হঠাৎ তান্ত্রিকের একটা মন্ত্র তার খুব ভালো লেগে গেলো। সে ভাবলো এই মন্ত্র লিখে রাখলে ভালোই হবে, ভুত বা পেত্নী এলে বেশি ভয় যদি পাই তখন এই মন্ত্র বলে ওদের তাড়িয়ে দেওয়া যাবে। শিশু মনে কখন যে কি ইচ্ছা জাগরিত হয় সেটা কেই বা বুঝতে পারে। সে পেন খাতা নিয়ে মন্ত্ৰ লিখতে লাগলো……

তান্ত্রিক বলে আর পল্টু লেখে। মন্ত্রটা হলো এইরকম – “লাং ডুম ডাং, কিরিমিরি করাৎ। ভুত পেত্নী শাকচুন্নীর ঘাড় মটকে দেব মরাৎ।” “ফুরুং ফারাং ফস, ভুত পেত্নী দত্তি দানব সবাই আমার বশ।” “হলুদ পোড়া সরষে, মারবো ঝাঁটা জোরসে।”

রনি সরকারি চাকরি পাওয়ার পর যেন তাদের পরিবারের একটা হিল্লে হল। জরাজীর্ণ বাড়িটাকে মেরামত করার কাজে লেগে গেল। কিন্তু বাড়ির মেরামত করতে গিয়ে বলল এক আজব ঝামেলায়। বাড়ির দিকে ঘুরতেই শক্ত কিছু বেরিয়ে এলো আর তারপরে গড়তে থাকলো নানা বৌদি ঘটনা। Bhoot Chaturdashi pdf সংকলনটি পাঠক মনে বৃদ্ধি কর গল্প পাঠের অভিজ্ঞতাকে নতুন রূপে  সাজাবে।

ভিতপুজো হবার পর যথারীতি ভিতের মাটি কাটা শুরু হয়। তিন দিন মাটি কাটার পর,ভিতের মাটি কাটার সময় মাটির নীচে কিছু একটা শক্ত জিনিস কোদালে ঠেকে! ভালো করে সন্তর্পণে মাটিটা কাটার পর একটা অদ্ভুত জিনিস নজরে আসে! রনি অফিসে। রনির মা ওদের পুরোনো বাড়িতে। একজন লোক ভিতের মাটি কাটছে, রনির বাবা দাঁড়িয়ে দেখছেন।এমন সময় কোদালের মাটির তালের সঙ্গে কি একটা শক্ত সাদা জিনিস উঠে এলো। ঐ লোকটা রনির বাবাকে বললো, “দেখুন তো কাকা, সাদা মতো মাটিমাখা এই জিনিসটা কি?” রনির বাবা ঐ মাটির তাল থেকে জিনিসটা বের করে জল দিয়ে ধুলেন। তারপর তো তাঁর চক্ষু চড়কগাছ! “এ যে,এ যে মানুষের হাতের হাড়!”

প্রতিটি গল্পে এভাবে নানান ভূত পেতের আনাগোনা বাড়তে থাকায় পাঠকদেরও পিলে চমকানোর ব্যবস্থা হবে। Bhoot Chaturdashi pdf পিডিএফটি সত্যিকার অর্থেই ভুতের গল্পের চরম উত্তেজনা কর অনুভূতি দিতে সক্ষম হবে। তাহলে আর দেরি না করে এখনি শুরু করে দিন Bhoot Chaturdashi pdf গল্প সংকলন টি।

ভূত চতুর্দশী pdf ডাউনলোড করবেন কারাঃ

যে সকল পাঠক বিশ্বের সেরা সেরা সব ভূতের গল্প নিয়ে পড়ে থাকেন তাদের জন্য এক অপূর্ব সুযোগ ভূত চতুর্দশী pdf টি পড়া। এই বইয়ের প্রতিটি গল্প ভয়ংকর সব অভিজ্ঞতার আলোকে লেখা যার অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাস্তব জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনার সাথে মিলে যাবে কোন না কোন পাঠকের।

সাধারণত ভূতের গল্প গা ছমছমে অন্ধকার রাত্রে পড়ার ফলে ভৌতিক অভিজ্ঞতা আরো বেশি ফলপ্রসূ হয়। তাই রাতে অফুরন্ত অবসর থাকলে পড়ে নিতে পারেন ভূত চতুর্দশী pdf টি।

ভূত চতুর্দশী pdf কিভাবে ডাউনলোড করবেন?

banglabookspdf.com থেকে খুব সহজেই Bhut Chaturdashi pdf কি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন কোন প্রকার রেজিস্ট্রেশনের ঝামেলা ছাড়াই। সাধারণত তৃতীয় পক্ষের ডাউনলোড লিংক শেয়ার করা হয় বিধায় কোন কারনে লিংক ইন ভ্যালিড হলে আমাদের গাড়ি গুলি টিমকে দ্রুত জানান। যাতে আমরা দ্রুত লিংকটি পরিবর্তন করে একটি বেলুন লিংক শেয়ার করতে পারি ও আপনারা নির্বিঘ্নে Bhoot Chaturdashi pdf ডাউনলোড করতে ও পড়তে পারেন।

তোমার বই ও ইনবক্স অফিসিয়াল ১৪ টি ভুতের গল্প সংকলন Bhoot Chaturdashi pdf এখান থেকে।

Be the first to comment

Leave a Reply