হাসির গল্প হাসির ছড়া pdf – আহমাদ মাযহার Hasir Golpo Hasir Chora pdf – Ahmad Mazhar

হাসির গল্প হাসির ছড়া pdf - আহমাদ মাযহার Hasir Golpo Hasir Chora pdf - Ahamad
হাসির গল্প হাসির ছড়া pdf - আহমাদ মাযহার Hasir Golpo Hasir Chora pdf - Ahamad

আহমাদ মাযহার এর সম্পাদনায় সংকলিত রম্য গল্প সংকলন Hasir Golpo Hasir Chora pdf হাসির গল্প হাসির ছড়া pdf ডাউনলোড করুন এখনি। Hasir Golpo Hasir Chora pdf হাসির গল্প হাসির ছড়া pdf টি মন খারপ থাকলে পড়তে ভুলবেন না।

হাসির গল্প হাসির ছড়া pdf - আহমাদ মাযহার Hasir Golpo Hasir Chora pdf - Ahamad
হাসির গল্প হাসির ছড়া pdf – আহমাদ মাযহার Hasir Golpo Hasir Chora pdf – Ahamad

Hasir Golpo Hasir Chora pdf হাসির গল্প হাসির ছড়া pdf সূচী

হাসির গল্প

চিকিৎসা সংকট ৷৷ পরশুরাম ৯

CALL-কারখানা ৷৷ শিবরাম চক্রবর্তী ২০

তারে চড়ার নানান ফ্যাসাদ ॥ শিবরাম চক্রবর্তী ২৫

হাতে হাতে ফল ॥ শিবরাম চক্রবর্তী ৩৫

বিশ্বপতিবাবুর অশ্বত্ব প্রাপ্তি ॥ শিবরাম চক্রবর্তী ৩৮

বেঁচে থাকো সর্দিকাশি। সৈয়দ মুজতবা আলী ৪৫

হাসির ছড়া

সুকুমার রায়

খাই খাই ৫৬

সৎপাত্র ৫৮

সীতানাথ বন্দ্যো ৫৯

শব্দ কল্পদ্রুম! ৫৯ খিচুড়ি ৫৯

ভালো রে ভালো ৬০

গোঁফ চুরি ৬১

গল্প বলা ৬২

কী মুশকিল! ৬৩

হুলোর গান ৬৩

Hasir Golpo Hasir Chora pdf লেখক পরিচিতিঃ

পরশুরাম

লেখকের আসল নাম রাজশেখর বসু। পরশুরামের জন্ম ১৮৮০ সালে এবং মৃত্যু ১৯৬০ সালে। তাঁর প্রতিভা ছিল বহুমুখী। হাস্যরসাত্মক রচনায় তিনি অসাধারণ পারদির্শতা দেখিয়েছেন। রামায়ণ এবং মহাভারত মহাকাব্য দুটির তাঁর কৃত অনুবাদ বাংলাসাহিত্যের স্থায়ী সম্পদ। বাংলা অভিধান রচনার ক্ষেত্রেও তাঁর সাফল্য সর্বজনস্বীকৃত। তাঁর অনবদ্য রচনার নিদর্শন হিসাবে এই বইয়ে পরশুরামের চিকিৎসা সংকট গল্পটি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

আমার ভূত দেখা pdf – শিবরাম চক্রবর্তী Amar Bhut Dekha pdf – Shibram Chakraborty

শিবরাম চক্রবর্তী

শিবরাম চক্রবর্তীর জন্ম ১৯০৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি ভারতের বিহার রাজ্যে। তিনি ১৯৭৯ সালের ২৪ মে কলকাতায় পরলোকগমন করেন। প্রায় পঞ্চাশ বছর ধরে তাঁর লেখনী সক্রিয় ছিল। ছোট-বড় সবার জন্যেই তিনি সমানভাবে লিখেছেন। বিশেষ করে কিশোর-কিশোরীদের জন্যে কৌতুক-রসসমৃদ্ধ তাঁর রচনাসমূহ বাংলাসাহিত্যের অবিস্মরণীয় সম্পদ। এই বইয়ে সংকলিত চারটি গল্পের মধ্যে তাঁর অনবদ্য রচনাশৈলীর নিদর্শন মিলবে।

সৈয়দ মুজতবা আলী

বাংলা রম্যরচনার শ্রেষ্ঠ লেখকদের মধ্যে সৈয়দ মুজতবা আলী এক বিশিষ্ট স্থান অধিকার করে রয়েছেন। বহু ভাষাবিদ পণ্ডিত সাহিত্যিক মুজতবা আলীর জন্ম ১৯০৫ সালে আসাম-এর করিমগঞ্জে এবং মৃত্যু ১৯৭৪ সালে ঢাকায়। সৈয়দ মুতজবা আলী বাংলাভাষার জনপ্রিয়তম লেখকদের মধ্যে অন্যতম। তাঁর অনবদ্য লেখনশৈলীর সঙ্গে পরিচয় ঘটানোর জন্যে তাঁর বেঁচে থাকো সর্দিকাশি রম্যগল্পটি এ বইয়ে সংযোজিত হল।

সুকুমার রায়

বাংলাসাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রতিভাবান লেখক সুকুমার রায়ের জন্ম ১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দে। তিনি বিখ্যাত সাহিত্যিক উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর পুত্র এবং প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায়ের পিতা। ছোটদের জন্যে রচিত তাঁর কৌতুকরসসমৃদ্ধ কবিতা ও গল্প বাংলাসাহিত্যের অনন্য সম্পদ। সুকুমার রায়ের মধ্যে বৈজ্ঞানিক প্রতিভারও পরিচয় মেলে। মুদ্রণ ও চিত্রশিল্পে তাঁর মৌলিক অবদান রয়েছে। ১৯২৩ সালে মাত্র ছত্রিশ বছর বয়সে তিনি পরলোকগমন করেন। তাঁর রচিত বিখ্যাত ছড়া-গল্প আবোল তাবোল বাংলাসাহিত্যের অমূল্য সম্পদ। এখানে তাঁর রচনারীতির পরিচয়বাহী কয়েকটি অনন্য কবিতা সংকলিত হল।

হাসির গল্প হাসির ছড়া pdf নমুনাঃ

কারখানা দু-রকমের। কাণ্ড-কারখানা আর কল- কারখানা। কল-কারখানাও আবার দু-রকমের হতে পারে, কিন্তু সেটা বঙ্কিমের পাল্লায় পড়ার আগে আমার ইয়াদ হয়নি।
ইস্কুলের সেক্রেটারি বিনা নোটিশে খতম হওয়ায় রেনিডের মতোই হঠাৎ এসে গেল ছুটিটা। বঙ্কিম বললে, ‘রাস্তায় ঘুরে ঘুরে কী হবে, চ তোদের বাড়ি যাই। তোকে একটা নতুন ধরনের খেলা দেখাব।’
নতুন ধরনের খেলাই বটে! কিন্তু শেষপর্যন্ত না দেখলে বোঝাই যায় না— খেলোয়াড়টিকে অন্তত। সত্যি, বঙ্কিম যে এত খেলাও জানে !

আমি বললাম, ‘তাই চল। বাবা আপিস গেছেন, তাঁর বসবার ঘরটা ফাঁকা। মা ঘুমুচ্ছেন তেতলায়, কেউ কোথাও নেই। বেশ পিসফুল এ্যাটমসফিয়ার। আমাদের বাড়ির দোরগোড়ায় এসে বঙ্কিম বললে, ‘তোদের বাড়ি টেলিফোন আছে তো রে?”
‘না। টেলিফোন করতে হলে আমরা পিসেমশায়ের বাড়ি যাই। এখান থেকে আধ মাইল। অন্য জায়গার থেকে করলে পয়সা লাগে কিনা!
‘সেখানকার অ্যাটমসফিয়ার কেমন? এইরকম পিসফুল?” বঙ্কিমের প্রশ্ন হয়।

‘পিসে অবশ্য এখন আপিসে, কিন্তু তা বলে মোটেই পিসফুল নয়।’ আমি বলি : ‘বরং পিসিফুল বলতে পারিস। আমার পিসি রাতদিন সারা বাড়ি চষছেন। তাছাড়া বাড়িটা দুর্দান্ত রকমের পিসতুতো- ভাই-ফুল। কাচ্চাবাচ্চা সব, কিন্তু কেউ তারা দুপুরে ঘুমোয় না—আর, যাকে বলে, – অফ আটমোস্ট ফিয়ার। এক-একটি ভয়ঙ্কর আবহাওয়া।”
“তাহলে সেখানে গিয়ে কাজ নেই। আমাদের বাড়িই চ, আমাদের টেলিফোন আছে। তোকে চকোলেট খাওয়াব।’ বঙ্কিম বলল।

টেলিফোনের জন্যে না, চকোলেটের খাতিরেই বঙ্কিমের বাড়ি গেলাম ।
গিয়েই বঙ্কিম টেলিফোন নিয়ে বসল—অবশ্যি, চকোলেটের বাক্স সামনে রেখেই। ‘খেলাটা হচ্ছে এই—’ বঙ্কিম আমাকে বোঝাতে থাকে, ‘এই হচ্ছে টেলিফোন। (টেলিফোনটাকে সে পাকড়ায়) আর এর নাম, বুঝলি, রিসিভার—এমনি করে ধরতে হয় (রিসিভারটা ও হাতায়)। ধরে এইবার আমি একটু চোখ বুজব। চোখ বুজে বুঝলি একটা নম্বর আন্দাজ করব এরপর। যা মনে আসে—যে-কোনো নম্বর।
‘রং নম্বর?”

 হাসির গল্প হাসির ছড়া pdf ডাউনলোড লিংক

Download / Read Online

Be the first to comment

Leave a Reply