সৌভিক গুহ সরকার এর Mohabharater Pata pdf এ এক প্রকাশকের অলৌকিক কিছু স্বপ্নের ঘটনা প্রবাহের নানা ঘাত প্রতিঘাত নিয়ে চমৎকার উপস্থাপনা করা হয়েছে। মহাভারতের পাতা pdf টি ডাউনলোড করে পড়ে ফেলুন এক নিমিষে। চমৎকার শব্দ কৌশল আর বর্ণনার Mohabharater Pata pdf উপনাসটি পাঠকদের মনে জায়গা করে নিয়েছে। অলৌকিক হরর উপন্যাস pdf যারা পছন্দ করেন তারা এক নিমিষেই পড়ে নিতে পারেন।
Mohabharater Pata pdf কাহিনীঃ
কলকাতায় ঘুমের মধ্যে এক আশ্চর্য স্বপ্ন দেখে কেঁপে উঠল উষ্ণিক। ক’দিন পর স্বপ্নে নয়, খোদ পটুয়াটোলা লেনে স্বপ্নের সন্ন্যাসীকে দেখতে পায় উষ্ণিক। পর দিনই সে হৃষীকেশের টিকিট কেটে ফেলে। কিন্তু দুন এক্সপ্রেসে মাঝ রাতে কয়েক জন উগ্রম‚র্তি পুরুষ উষ্ণিককে ঘিরে ফেলল কেন? পাহাড়ের কোলে কোন গভীর কুয়াশা অপেক্ষা করছে তার জন্য?
মহাভারতের পাতা উপন্যাস রিভিউঃ
উষ্ণিক নামে এক প্রকাশক প্রতিদিনই অদ্ভুত এক স্বপ্ন দেখেন। স্বপ্ন দেখেন একজন ঋষী তাকে বারবার ডাকছে। তিনি ঐ প্রকাশককে একটা দিকে নির্দেশ করছে এবং ডাকছে। বারবার একই স্বপ্ন দেখার কারণে তিনি বিষয়টি নিয়ে বেশ চিন্তায় পড়ে যান। স্বপ্নে দেখেন মন্দির, ঝর্ণা, গুহা। তাই সে এ বিষয়ে নানা রকম মানুষের সাথে কথা কথা বলতে শুরু করেন। অবশেষে তিনি একজন স্বপ্ন বিশেষজ্ঞের কাছে যান। তিনি আবার একজন মনোবিশেষজ্ঞও বটে।
নরম আলোয় ভরে আছে কৌশিকীর চেম্বার। মনটা এমনিতেই শান্ত হয়ে যায়। কৌশিকী সান্যালের বয়স মধ্য তিরিশ। তীক্ষ্ন বুদ্ধিসম্পন্না। প্যাডের পাতা খুলে পেন আঙুলের ফাঁকে নিয়ে সে বলল, “বলুন উষ্ণিকবাবু।”
উষ্ণিক তিনি সব কিছু জেনে উষ্ণিককে মনে করার চেষ্টা করতে বলেন যে স্বপ্নের জায়গাটা তিনি মনে করতে পারছেন কিনা? বা তার পরিচিত কোন জায়গা কিনা? উষ্ণিক জানা তিনি সে সব জায়গায় কখনো যান নি। তবে মনে হচ্ছে জায়গাটা বদ্রীনাথ। তখন ওই স্বপ্ন বিশেষজ্ঞ তাকে একবার বদ্রীনাথ ঘুরে আসতে বলেন। তাতে হয়ত সমস্যার সমাধান হতে পারে।
“বোঝা যাবে যে আপনার মনের গভীরে বদ্রীনাথ যাওয়ার একটা ইচ্ছে ছিল, যেটা আপনি অ্যাড্রেস করতে চাইছিলেন না এবং এই কারণে আপনার সাব-কনসাস বা অবচেতন মন আপনাকে ঘুমের মধ্যে সিগন্যাল পাঠাচ্ছিল।”
মনোবিজ্ঞানের কথামতো তিনি বদ্রিনাথ এর উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন। ট্রেনে করে যাত্রা শুরু করলেন। এই ট্রেনেই তার সাথে এক অদ্ভুত যাত্রী উঠলেন যার নাম পঞ্চানন মজুমদার। তার সাথে বেশ সখ্যতা গড়ে উঠলো প্রকাশকের।
রাতে হাওড়া থেকে দুন এক্সপ্রেসে উঠে পড়ল উষ্ণিক। এ সি টু টিয়ারে হাত-পা ছড়িয়ে নিজেকে সেট করে নিল। দু’রাতের জার্নি। সঙ্গে দু’জন লেখকের পান্ডুলিপি নিয়েছে সে। যেতে-আসতে পড়ে ফেলতে পারবে। সহযাত্রীদের সঙ্গে সে কথা বলে বুঝল, তাদের কেউই হৃষীকেশ পর্যন্ত যাবে না। কেউ নামবে বেনারস, কেউ অযোধ্যা। ট্রেনের হর্ন বেজে উঠল।
লেখক ট্রেন যাত্রার এক নিপুন শব্দ শৈলীর মাধ্যমে বর্ণনা প্রদান করেছেন। পাঠক যখন উপন্যাসটি পড়বে মনে হবে তিনি যেন ওই ট্রেনের যাত্রী এবং উপন্যাসের নায়কের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো যেন তার চোখের সামনেই ঘটতেছে বা তার সাথেই ঘটতেছে।
খাওয়াদাওয়া পর্ব সেরে নিদ্রায় ঢলে পড়ল উষ্ণিক। দুন এক্সপ্রেস ছুটতে লাগল। পানাগড়, দুর্গাপুর, রানিগঞ্জ, আসানসোল পেরিয়ে বরাকরের দিকে। লাইনের দু’ধারে দিগন্তবিস্তৃত অন্ধকারে ঝিমঝিম করে তারা জ্বলছে। গাছের কালোর সঙ্গে মিশেছে আকাশের কালো, জলের কালোর সঙ্গে মিশেছে খেতের কালো। কালো কখনও নীলচে, কখনও বেগুনি। মাঝে-মধ্যে পুকুরের ধারের বাড়িতে আলোর রেখা দেখা যাচ্ছে। খেতের মাঝে একলা বাড়িতে, বাজারের ধারের একলা মন্দিরেও আলো জ্বলছে। গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন গাঁ-গঞ্জ শহরমফস্সল। ঘুমে ডুবে আছে ট্রেনের যাত্রীরা।
ট্রেনে হঠাৎ করেই চারজন মূর্তিমান ব্যক্তি প্রকাশকের উপর আক্রমণ শুরু করলো। তাদের প্রত্যেকের হাতে একটি করে কুড়াল। সেই কুড়াল তার দিকে ছুড়ে মারতে শুরু করলো মনে হলো প্রকাশকের হয়তো জীবনের অবসান এখানেই ঘটবে কিন্তু অলৌকিকভাবে পঞ্চানন বাবু থাকে তাদের হাত থেকে রক্ষা করেন।
সন্ন্যাসী যে দিকে আঙুল দেখাল, সে দিকে একটি গুহা। সেই ওহার দিকে হাঁটতে লাগল উষ্ণিক। হঠাৎ চার জন ভীষণদর্শন লোক এসে তার সামনে দাঁড়াল। তাদের হাতে কুঠার। জ্বলজ্বল করছে চোখ। এক জন কুঠার তুলে তার দিকে নিক্ষেপ করল। উষ্ণিক দিশেহারা হয়ে গেল। সে বুঝতে পারল না, কী করবে। তার হাত-পা অবশ হয়ে গেল। তার মনে হল যে, তার মৃত্যু হবে এ বার। হঠাৎ কে যেন ওই উড়ন্ত কুঠারের সামনে এসে দাঁড়াল। হাত দিয়ে আটকে দিল কুঠারটি। সেটা মাটিতে গিয়ে পড়ল। তা হলে কি উষ্ণিক বেঁচে গেল? ওই লোকটিই বা কে? চেনা মনে হচ্ছে তার। লোকটি মুখ ফিরিয়ে তাকাল না। মিলিয়ে গেল বাতাসে। উষ্ণিক ধড়মড় করে জেগে উঠে দেখল, সকাল হয়েছে।
ক্ষণে ক্ষণে মানা জায়গায় নানান রকম বিপদে পড়েন উষ্ণিক। কিন্তু কোন না কোন উপায়ে অলৌকিকভাবে সেইসব বিপদ থেকে বেঁচে যান তিনি।
আচমকা প্রবল হুঙ্কারে চমকে উঠে ঘুরে তাকাল উষ্ণিক। চার উগ্রমূর্তি পুরুষ তার সামনে এসে দাঁড়িয়েছে। ছ’ফুটের উপর লম্বা সকলে। তাদের চোখ অন্ধকারে বিড়ালের মতো জ্বলছে। এ মানুষের চোখ হতে পারে না। লোকগুলোর মুখ দাড়ি-গোঁফে ঢাকা। তারা অদ্ভুত একটি ভাষায় কথা বলে উঠল। ঠিক সংস্কৃত নয়, কিন্তু ওই ধরনের। মুহূর্তে সকলে কুঠার বের করে দাঁড়াল।
লেখক হিমালয় ও প্রকৃতির এক অসাধারণ বর্ণনা দেন তার উপন্যাস Mohabharater Pata pdf এ। সুনিপুণ শব্দশৈলী পাঠকের এসব বর্ণনা বিমোহিত করবে।
দু’ধারে হিমালয় পর্বতের ভিতর দিয়ে এঁকেবেঁকে চলে গেছে যে পথ সেই পথ দিয়ে হু হু করে ছুটতে লাগল গাড়ি। উষ্ণিক দেখতে লাগল – কোথাও উঁচু পাহাড়ের গায়ে মেঘ, কোথাও আকাশের গায়ে মেঘের পাহাড়। ঘিঞ্জি জনবসতি কোথাও, আর কোথাও নিরিবিলি গ্রাম। বাচ্চারা পথের ধারে বসে হাসছে, হাত নাড়ছে। মোটরবাইকে করে দল বেঁধে চলেছে মাউন্টেন বাইকার্স। পথের ধারে খাওয়ার দোকানে চা হচ্ছে, পুরি ভাজা চলছে।
ঘুম সংক্রান্ত যাদুবিদ্যা প্রয়োগ করে উষ্ণিককে ঘুমের ঘোরে হোটেল থেকে বের করে নিয়ে যাওয়া হয় ঝর্ণার কাছে। তারপর তার উপর ছড়া দেওয়া হয় এক বিশাল পাথর যদিও অলৌকিকভাবে সেখান থেকেও সে বেঁচে যায়।
এই অলকনন্দার জল তাকে ডাকছে। আর অপেক্ষা নয়। উষ্ণিক জলের দিকে পা বাড়াল। সেই মুহ‚র্তেই মড়মড় করে একটা শব্দ শুনে উপরে তাকাল উষ্ণিক। পর্বত থেকে একটা শিলাখন্ড এসে পড়ল জলে। ছিটকে উঠল জল। শিলাখন্ড ডুবে গেল জলে। হঠাৎ হাতে একটা হ্যাঁচকা টান অনুভব করল সে। ঘুরে তাকাল। পঞ্চানন মজুমদার তার হাত টেনে ধরেছেন। তাঁর চোখে এক আশ্চর্য দ্যুতি। তিনি গম্ভীর গলায় বললেন, “বলেছিলুম না, রাত আটটার পর কোথাও বেরোবেন না। সেই বেরোলেন?”
ধর্ম ও মন্দির নিয়ে যদিও উষ্ণিকের তেমন কোন আগ্রহ নাই। তারপরও নাথের মন্দির কেন যেন তাকে খুব আপন করে কাছে টানছে।
বদ্রীনাথের মন্দির সে চুপচাপ ঘুরে ঘুরে দেখতে লাগল। কত মানুষ পুজো দিচ্ছে। ঘণ্টা বাজছে। ধুপের গন্ধে আমোদিত মন্দিরপ্রাঙ্গণ। তীর্থযাত্রীদের মুখে বদ্রীবিশালের জয়ধ্বনি উঠছে। সকালের রোদ্দুর এসে ঝলমলে করে তুলেছে চার পাশ। উষ্ণিক ঘুরতে ঘুরতে ভাবছে, সেই কবেকার পুরনো মন্দির এটা।
Mohabharater Pata pdf এ এবার সকল প্রশ্নের উত্তর পেতে পঞ্চানন মজুমদার তাকে নিয়ে ছুটে চললেন তার সেই স্বপ্ন দেখা কাঙ্ক্ষিত স্থানে।
পঞ্চানন মজুমদার উষ্ণিককে নিয়ে মানাগ্রাম ছাড়িয়ে একটি পার্বত্য উপত্যকার দিকে হেঁটে গেলেন। দু’ধারে উঁচু হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে নগাধিরাজ হিমালয় পর্বত। মাঝখানে বিস্তীর্ণ বস্ত্রখন্ডের মতো পড়ে রয়েছে নতুন ঘাসে ঢাকা সবুজ উপত্যকা। এখানে যত দ‚র চোখ যায়, শুধু নানা বর্ণের পাহাড়। কোনওটা নীল, কোনওটা ধ‚সর খয়েরি, কোনওটা কালচে, কোনওটা লালচে। আর সেই সব পাহাড়ের মাথায় মাথায় বরফের সাদা মুকুট। এ দৃশ্য দেখলে প্রাণ জুড়িয়ে যায়। পৃথিবীর ভিতরে হিমালয় যেন এক দ্বিতীয় পৃথিবী।
মাঝপথে উষ্ণিককে রেখে উধাও হয়ে যা পঞ্চানন মজুমদার। কারণ এরপরে আর তার সামনে যাওয়ার অনুমতি নেই। Mohabharater Pata pdf পরে আরো জানুন বিস্তারিত।
উষ্ণিক আর কথা বাড়াল না। পঞ্চানন মজুমদারকে বিদায় জানিয়ে এগিয়ে যেতে লাগল সে। দু’ধারে বিস্তীর্ণ পাহাড় ক্রমশ হলুদ-গেরুয়া আলোয় ভরে উঠছে। পাহাড়ের লম্বা খাড়া ছায়া পড়েছে উপত্যকার বুকে। এ দিকে সে দিকে বড়, ছোট, মাঝারি পাথর। পাথরের ধারে ধারে নানা রঙের ফুল।
এরপর হাঁটতে লাগলো। দীর্ঘ পথ হেঁটে কিছুটা ক্লান্ত হয়ে পড়ল। তাই বিশ্রাম নেওয়া ছাড়া আর কোন উপায় ছিল না। জনমানবহীন এই পাহাড়ি জায়গার শীতল হওয়া তার মন কেউ যেন শীতল করে দিল। Mohabharater Pata pdf এ সে সম্পর্কে রয়েছে বিস্তারিত বিবরণ।
প্রায় ঘণ্টা দুয়েক হাঁটার পর একটা পাথরের উপর বসে বিশ্রাম নিতে নিতে উষ্ণিক চার পাশে তাকাল। এই বার পাহাড়ে সন্ধে নামছে ক্রমশ। ছায়া ঘন আর দীর্ঘ হয়েছে। পাহাড়গুলো যেন অতিকায় আটকে থাকা ঢেউ। আকাশ ক্রমশ ধুসর হয়েছে। এখন এই পার্বত্যভূমি জনমানুষহীন। হু হু করে হাওয়া বইছে।
উথাল পাথাল পাথুরে পথ পাড়ি দিয়ে কিছুক্ষণ যাওয়ার পর সেই স্বপ্নে দেখা মানুষের সাথে দেখা হয়ে যায় উষ্ণিকের। তার স্বপ্ন যেন ধীরে ধীরে বাস্তবে রূপ নিতে শুরু করলো। Mohabharater Pata pdf ডাউনলোড করুন।
উষ্ণিক মন্ত্রমুগ্ধের মতো এগিয়ে যেতে লাগল। কিছু দুরে এগিয়েই সে দেখতে পেল, মশাল হাতে সেই জ্যোর্তিময় পুরুষকে, যাঁকে সে বার বার স্বপ্নে দেখেছে। এমনকি যাঁকে সে জাগ্রত অবস্থায় পটুয়াটোলা লেনে দেখেছে। যাঁর নির্দেশে তার এত দুর আসা। উষ্ণিক স্থির হয়ে দাঁড়াল। এই জটাজুটধারী সাদা দাড়িগোঁফে ঢাকা এক লম্বা পুরুষ-প্রায় সাড়ে ছ’ফুট লম্বা। তাঁর চোখ জ্বলজ্বল করছে। তাঁর শরীর থেকে এক আশ্চর্য আভা বেরিয়ে আসছে। সে আভার রূপ অনির্বচনীয়। উষ্ণিকের বুকের ভিতরটা টিপটিপ করতে লাগল।
এই মহাপুরুষ এর কাছে তিনি জানতে চান এই স্বপ্নের সাথে তার কি সম্পর্ক? কেন তাকে এখানে আসতে বলা হলো। মহাপুরুষের ধীরে ধীরে তাকে তার অতীত জীবনের সব কথা খুলে বলতে লাগলেন এবং সে যেন বিস্মিত হয়ে সব শুনতে লাগল। Mohabharater Pata pdf হে পাবেন আরো বিস্তারিত।
মহাযজ্ঞের আচার-আচরণ সম্বন্ধে জ্ঞান লাভ করেছে, সে যজ্ঞ নিয়ে লিখেছে। কিন্তু এ সবই ঘটেছে মহাত্মা বেদব্যাসের নির্দেশে। তিনি প্রয়োজনমতো সম্পাদনা করে দিয়েছেন। এই সব শিষ্যরা ব্যাস-গোষ্ঠীর। আদি মহাভারত বহু মানুষের বহু দিনের পরিশ্রমের ফসল। তবে মুলে দুই কান্ডারি। এক জন বিরাটপুরুষ বেদব্যাস স্বয়ং। অন্য জন গণপতি স্বয়ং। মহাভারতে এই গোষ্ঠীগুলোর কথা আলাদা করে বলা নেই, কারণ সে যুগে ব্যাস বা গণেশ বলতে তাঁদের গোষ্ঠীদের কথাও বোঝানো হত।” উষ্ণিক জিজ্ঞেস করল, “মহর্ষি, এই মহা-কর্মকান্ডের সঙ্গে আমার কিসের যোগ?”
ব্যাসদেব তার ওপর খুশি হয়ে তার পূর্ব জন্মে তাকে একটি মহাভারত দিতে চেয়েছিলেন কিন্তু তিনি মারা যাওয়ার তাকে আর সেই মহাভারতটি দেওয়া হয় নাই। সেই মহাভারত নেওয়ার জন্যই তাকে এখানে আনা হয়েছে।
“গভীর ধ্যানের মধ্যে দিয়ে ব্যাসদেব জানতে পারলেন যে, পুনরায় কলি যুগে তুমি এই পৃথিবীতে ফিরে আসবে বহু বছর পরে। তাঁর নির্দেশে তোমার জন্যে আদি মহাভারত আজও রাখা রয়েছে।
শেষ পর্যন্ত কি উষ্ণিক এই দুর্লভ মহাভারত ধরে রাখতে পারবে? কারণ এই দুর্লভ মহাভারত হস্তগত করার জন্য পৃথিবীর অনেক মানুষ তার পেছনে লেগে যেতে পারে কিংবা অর্থের বিনিময়েও সেটা হাতিয়ে নিতে চেষ্টা করতে পারে। এমনও লোক আছে যে এই দুর্লভ বস্তুর জন্য তাকে হত্যা করতেও বিশ পার হবে না। শেষ পর্যন্ত কি হবে উষ্ণিকের ও তার মহাভারতের? সেই সব জানতেই পড়ুন Mohabharater Pata pdf উপন্যাসটি।
মহাভারতের পাতা pdf ডাউনলোড করবেন কারা?
পৌরাণিক কাহিনী পছন্দ করেন এমন পাঠকদের জন্য বিশেষভাবে লেখা হয়েছে সৌভিক গুহ সরকার উপন্যাস Mohabharater Pata pdf যা পাঠককে মহাজাগতিক বিষয়ের এক যুগান্তকারী ধারণা দেবে।
মহাভারত থেকে গল্প পড়তে যারা পছন্দ করেন তাদের জন্য সৌভিক গুহ সরকার মহাজাগতিক উপন্যাস Mohabharater Pata pdf এক মহা সুযোগ।
ভৌতিক অলৌকিক ও হিন্দু ধর্মীয় মহ াকাব্যিক উপন্যাস যারা পছন্দ করেন তাদের জন্য চমৎকার একটি বই।
সৌভিক গুহ সরকার মহাজাগতিক উপন্যাস Mohabharater Pata pdf তরুণ এখান থেকে।
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.