দি প্যাশনেট গার্ল pdf – জেমস হেডলি চেজ The Passionate Girl pdf by James Hadley Chase

দি প্যাশনেট গার্ল pdf - জেমস হেডলি চেজ The Passionate Girl pdf by James Hadley Chase
দি প্যাশনেট গার্ল pdf - জেমস হেডলি চেজ The Passionate Girl pdf by James Hadley Chase

জেমস হেডলি চেজ এর অনুবাদ pdf The Passionate Girl দি প্যাশনেট গার্ল pdf ডাউনলোড কুন ও The Passionate Girl pdf পড়ুন।

দি প্যাশনেট গার্ল pdf - জেমস হেডলি চেজ The Passionate Girl pdf by James Hadley Chase
দি প্যাশনেট গার্ল pdf – জেমস হেডলি চেজ The Passionate Girl pdf by James Hadley Chase

The Passionate Girl pdf দি প্যাশনেট গার্ল pdf নমুনাঃ

অ্যানসনের প্রু টাউনে সপ্তাহে দুদিন কাজ থাকে, সেরাতটা সে মার্লবোরর হোটেলেই কাটাল।
ফেললির সঙ্গে আগে থেকেই বন্দোবস্ত করা ছিল। সে একটু বেশী রাতে আসবে। সে ঠিক পাকা পতিতা নয়, দিনের বেলায় একটা সিগারেটের দোকানে কাজ করে আর রাত্রে এরকম দু একটা উপায়ে উপরি রোজগার করে।
মার্লবোরো হোটেলের বাই অ্যানসনের পরিচিত। প্রু টাউনে এলে সে এখানেই রাত কাটায়। সুতরাং কেউ কিছু মনে করে না। যখন তার ঘরে মেয়েরা আসে তখন হোটেলের কেউ দেখেও দেখে না।

শূন্য pdf – হুমায়ূন আহমেদ Shunno pdf – Humayun Ahmed

অ্যানসন হোটেলে ফিরে দাড়ি কামাতে বসল। তার মনে বার বার মেগের সুঠাম চেহারা ভেসে উঠতে লাগল। মেগের পাশে ললিকে তুলনা করতে গিয়ে তার মনে হল কোথায় মেগ সৌন্দর্যের প্রতিমা আর কোথায় ললি কুমড়োর মতো মোটা-সোটা থলথলে। কারণে- অকারণে হা হা করে হাসে। গায়েও কেমন যেন আঁশটে গন্ধ। ছিঃ এইসব মেয়ের সঙ্গে রাত কাটানো আর মেগের সঙ্গে। কোথায় মেগ আর কোথায় ললি। চাঁদে আর বাঁদরে।
সে একদলা থুতু ছিটালো মেঝের ওপর। উঠে ললির নম্বর ডায়াল করলো। কিন্তু ফোনটা কেউ ধরল না বেজেই চলল, বিরক্ত হয়ে সে ফোন রেখে দিল। ফোনে ললিকে পেলে সে আসতে না করে দিতো।

আর ললি-টলি নয় এখন মেগ, মেগ- বারলো তার স্বপ্নের রাণী। আসলে মেগ নিশ্চয়ই তার দিকে ঝুঁকেছে, তাই সোম আর বৃহস্পতি কথাটা অমন কায়দা করে জানিয়ে দিলো। সোজা বাংলায় একেই বলে কাছে আসার আমন্ত্রণ।
কে যেন ঘরে ঢুকেছে। বেরিয়ে উঁকি মেরে দেখলো যে ললি বিছানার উপর রাখা তার মানি ব্যাগটা খুলে কি যেন দেখছে।

নরক সংকেত pdf – দেবারতি মুখোপাধ্যায় Narak Sanket pdf – Debarati Mukhopadhyay

অ্যানসনের সাড়া পেয়েই ললি চমকে উঠল তার হাত থেকে ব্যাগটা পড়ে গেল। সে হেসে বললো-একটু তাড়াতাড়ি চলে এলাম আজ। মনে হয় আমাকে দেখে খুব চমকে
অ্যানসন চোখে বিরক্তির ভাব নিয়ে এগিয়ে এল। অথচ সাতদিন আগে এই ললিই ছিল তার হৃদয়ের রাণী। সে আবার একদলা থুথু ফেলে ললিকে বলল-মনে হয় আমার থেকে তুমিই বেশি চমকে উঠেছে।
ললি হো হো করে হেসে উঠলো। তারপর বললো জন ডার্লিং তোমাকে একটা কথা
অ্যানসন অন্য দিকে তাকিয়ে বললো বলল।

একটু মুশকিলে পড়েছি, বাড়িভাড়া বাকি পড়েছে এক মাসের। আগামীকাল বাড়িওয়ালাকে একশো ডলার দিতে না পারলে ঘরটা ছাড়তে হবে।
তা আমি কি করবো? রাস্তা-ঘাটে কত একশ ডলার ঘুরে বেড়াচ্ছে। দু-একটা ধরে নাও না। জন ডার্লিং তুমি এরকম কথা বলছ। তোমার কাছ থেকে একথা আমি আশা করিনি।

ব্যাগ থেকে ছটা কড়কড়ে দশ ডলার ললিকে দিয়ে অ্যানসন বলল দেখ ললি এর থেকে বেশী। কিছু আমার পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। আজ তুমি যাও, শরীরটা গড়বড় লাগছে। দরকার হলে পরে তোমাকে ফোনে জানাব।
নোট কটা দেখে ললির চোখ দুটো চকচক করে উঠল। সে বলল- একশো ডলার পেলে ভাল হতো।
না, আমার পক্ষে আর দেওয়া সম্ভব নয়। দয়া করে এখন কেটে পড়ো আমাকে আর জ্বালিও না।
ললি বললো, আচ্ছা চলি আসছে হপ্তায়ে আবার দেখা হবে, এই বলে নোটগুলো ব্যাগে পুরতে পুরতে বললো অবশ্য আজকেও আমি থাকতে পারি। ভেবে দেখো আর একটু, তবে যখন বললে শরীর খারাপ তাহলে আজকে আসি, আবার দেখা হবে।

বিছানায় শুয়ে বাকি রাতটুকু মেগের চিন্তায় কেটে গেলো। ভোরের দিকে চোখে ঘুম
পরদিন তার কাজ ল্যাম্বসৃভিলে। কয়েকজনের সঙ্গে দেখা করার দরকার ছিল। কাজকর্ম শেষ হতে হতে সাড়ে পাঁচটা বেজে গেল। এবার ব্রেন্টে ফেরার পালা। গ্রু টাউন হয়েই ব্রেন্টে যাবার পথ।

অ্যানসন চলতে চলতে নানান কথা ভাবলো। টাউনে থামবো নাকি। মেগ-এর সঙ্গে একবার দেখা করে যাবো নাকি, আজ তো তার রাতে একা থাকার কথা। কিছু মনে করবে কি। কিন্তু গল্পের আইডিয়া। সে বিষয়ে তো কিছু ভাবা হয় নি। মেগ জানতে চাইলে বোকা বনতে হবে, কিন্তু পরে সে ভাবলো এত ঘন ঘন গেলে বরং আমার ক্ষতি হবে। কি ভাবতে কি ভেবে বসবে। তার থেকে একটা মোটামুটি আইডিয়া মাথায় নিয়েই ওর কাছে যাবে। আগামী সোমবার ও তো একাই থাকবে সেদিনও নয় রাতে যাওয়া যাবে। সে ব্রেন্টে চলে গেল।

অ্যানা আরভিন অবাক চোখে অ্যানসনের দিকে তাকিয়ে বলল এত কি ভাবছে মিঃ অ্যানসন।
অ্যানসন চমকে উঠল। তার চিন্তায় ছেদ পড়লো। সে অনার দিকে ফিরল। চোখে অপার কৌতূহল নিয়ে অ্যানা ছোট্ট টাইপ মেসিনটার ওপাশে বসে আছে।
অ্যানা গত দুবছর ধরে তার সঙ্গে কাজ করছে। মেয়েটা ভালো হাসিখুশি প্রকৃতির। কাজে কর্মেও বেশ চটপটে। পুরুষদের কাছ থেকে সবসময় দূরে দূরে থাকে। তাই পোষাক-আষাক একটু অদ্ভুত, চোখে মোটা ফ্রেমের চশমা।

The Passionate Girl pdf download link

Download / Read Online

Be the first to comment

Leave a Reply