Unish Kuri 4 August 2017 pdf উনিশ কুড়ি ৪ আগস্ট ২০১৭ pdf ডাউনলোড করুন ও পড়ুন।
সুন্দর চুল বাদ দিয়ে পুজোয় কমপ্লিট ফ্যাশনেবল লুক পাওয়া জাস্ট সম্ভব না! কীভাবে পাবে একঢাল সুন্দর চুল? আর তা সাজিয়ে তুলতে ফলো করতে পার কোন হট হেয়ার ট্রেন্ড? সব এবারের জানাচ্ছে ১৯২০
COVER STORY
39 ফিল্মি
40 গল্প
45 ইন্টারভিউ: কীর্তি কুলহারি
46 ইভেন্ট
49 ইন্টারভিউ: তিগমাংশু ধুলিয়া
50 খেলা
06 খামখেয়ালি
51 টুকিটাকি
28 ইন্টারভিউ: ইলিয়ানা ডি ক্রুজ
52 উপন্যাস
30 হেব্বি লাগছে
56 হরোস্কোপ + জোড়বিজোড়
36 আমিও পারি
57 সংক্ষিপ্ত সংবাদ
প্রচ্ছদ। তুহি
মেকআপ: উজ্জ্বল দত্ত, স্টাইলিং: নীল সাহা
58 মজার পাতা
Unish Kuri 4 August 2017 pdf উনিশ কুড়ি ৪ আগস্ট ২০১৭ pdf রিভিউঃ
“ আমার প্রিয় বন্ধু ১৯২০, তোমার সঙ্গে প্রথম যবে বন্ধুত্ব হয়, তখন আমি ক্লাস নাইনে পড়ি। আর এখন আমার ক্লাস টুয়েল। সেই প্রথম দিনের মতো এখনও তোমায় ভালবাসি। আমার অনেক সমস্যার সমাধান দিয়েছ। লাভ ইউ ১৯ ২০ ইন্দিরা সর্দার (ইমেল মারফত )
হাই ১৯২০, আমি তোমার নতুন বন্ধু। ১৯ জুনের ‘সংখ্যাটা দারুণ লেগেছে আমার। আমি মাস কমিউনিকেশন নিয়ে পড়ি। এই বিষয়ে যদি সাজেশন দাও, তা হলে খুব ভাল হয়। উত্তরের অপেক্ষায় থাকব। স্নেহা সরকার (ইমেল মারফত)
আয়নার মতো – তন্দ্ৰা বন্দ্যোপাধ্যায় Aynar Moto by Tandra Bandyopadhyay
প্রিয় ১৯২০ পত্রিকা, আমি এখন একাদশ শ্রেণিতে পড়ছি। মা আমাকে দশম শ্রেণিতে পড়ার সময় বলেছিল, একাদশে উঠলে ১৯২০ পড়তে দেবে। তবে এবছর জানুয়ারি মাসেই। ৪ তারিখ সকালে উঠে দেখি বালিশের পাশে ১৯ ২০ রাখা আছে। আমি তো আনন্দে লাফিয়ে উঠেছিলাম। প্রথম মনে হল, হ্যাঁ, আমি বড় হয়ে গিয়েছি। এখন তো রোজকার জীবনের অংশই হয়ে গিয়েছে ১৯২০। একাদশ শ্রেণিতে বিজ্ঞানবিভাগে লেখাপড়া শুরু করেছি। স্বাভাবিকভাবেই অনেক পড়তে হচ্ছে। তবে সারাদিনের পড়ার ফাঁকে ১৯২০-র সঙ্গ মন ভাল করে দেয়। সত্যি বলতে কী, ১৯২০-তে সাজগোজের যা যা তথ্য দেওয়া হয়, বেশ কিছু আমিও চেষ্টা করে করি।
পোশাকের ধরনও জানতে পারি। হ্যাঁ, আমি এখন আগের চেয়ে ভাল মেকওভার করি এবং কনফিডেন্টলি বিভিন্ন পোশাক ক্যারি করতে পারি। ১৯২০-তে কবিতা দেখতে পাচ্ছি না কেন? কবিতা চাই। ‘গোধূলির ক্যানভাসে’ উপন্যাসে নিজের নামের চরিত্র পেয়ে খুব খুশি হয়েছি। মাঝে মাঝে চিঠির মাধ্যমে বিতর্ক করার সুযোগ পেলে ভাল লাগবে। চাইব ১১ ২০ এভাবেই সব টিনএজারের বেস্ট ফ্রেন্ড আর এভারগ্রিন হয়ে থাকুক।
রাকা সাহা, বারাসাত
জয় ১৯২০, ১৯ মে সংখ্যায় তুমি আমাকে বন্ধু হিসেবে স্বীকার করলে। খুব খুশি হয়েছি। অনেকদিন ধরে। তোমাকে চিঠি লিখছি, কিন্তু তুমি তা গ্রহণ করনি বলে খুব কষ্ট পেয়েছিলাম, ভীষণ অভিমান করেছিলাম। কারণ ২০১৩ সাল থেকে তোমাকে আমি বন্ধু হিসেবে মানি। কিন্তু আর্থিক অসুবিধের জন্য তোমাকে নিজে বাড়িতে আনতে পারতাম না। অন্যের কাছ থেকে নিয়ে পড়তাম। গত একবছর হল তোমায় আমি বাড়িতে আনতে সক্ষম হয়েছি। ‘জোড়বিজোড়’- এর উত্তরটা খুবই প্রয়োজন। তাড়াতাড়ি দিলে খুব সুবিধে হয়।
উত্তর: প্রিয় শ্রাবণী, জোড়বিজোড়ে তোমার চিঠি কোনও কারণে আমাদের হাতে এসে পৌঁছয়নি। আর একবার সমস্ত প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে জোড়বিজোড়ের কুপনটা ফিল আপ করে পাঠালে আমরা জানাতে পারি।
প্রিয় ১৯২০, প্রথমেই তোমাকে জানাই। জন্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। অনেকদিন পর আবার তোমাকে লিখতে বসা, জন্মদিনে উইশ করব বলে। গত আটবছর ধরে তোমার সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব। অনেক ম্যাগাজিন এল গেল, কিন্তু তোমার সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব কেউ ভাঙতে পারেনি। আসলে তুমি আমার কাছে নেশার মতো। প্রতি মাসের ৪ আর ১৯ তারিখ তোমাকে পাওয়ার জন্য আমার মনটা উতলা হয়ে থাকে। অনেক কিছু জেনেছি তোমার কাছ থেকে। অজানা তথ্য তুমি তুলে ধরেছ সবার সামনে। এভাবেই সবার পাশে থেকো। একটা ছোট্ট আবদার করতে চাই। আমাদের আশপাশে এমন অনেক মানুষ আছেন, যাঁরা শারীরিক, মানসিক কিংবা আর্থিক ( পরিস্থিতির চাপে জীবনে এগিয়ে চলার সাহস হারিয়ে ফেলেছেন।
তাদের সাহস জোগাতে যদি কোনও নিয়মিত বিভাগ চালু করো, তা হলে খুব ভাল হয়। যাঁরা নিজেদের জীবনে বহুবার হেরে গিয়েও ঘুরে দাঁড়িয়েছেন, তাঁদের বক্তব্য থাকা চাই এই বিভাগে। ভাল থেকো। আরও উন্নতি করো। আমরা পাশে আছি। তোমার গুণমুগ্ধ ভক্ত, পৌলোমী বন্দ্যোপাধ্যায়, বীরভূম
প্রিয় ১৯২০, অনেকদিন পর তোমাকে লিখতে বসা। আসলে মাঝের সময়টাতে বেশ চড়াই উতরাই পেরতে হয়েছিল। তোমার কাছ থেকে পাওয়া জীবনযুদ্ধের হাতিয়ারগুলো আমাকে অনেক প্রেরণা দেয়। তোমার অবদান কোনওদিনই ভুলব না। মাঝে প্রায় মাসচারেক তোমাকে পড়া হয়নি। প্রেমের উপর কিছু আধুনিক মনন ও আবেগ পরিপূর্ণ লেখা দিয়ো, যা বর্তমান প্রজন্মকে ভীষণভাবে প্রেমের মানে বুঝতে সাহায্য করবে।
Unish Kuri 4 August 2017 pdf download link
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.