সাপ্তাহিক বর্তমান ১৫ জুলাই ২০২৩ পিডিএফ Saptahik Bartaman 15 July 2023 pdf

সাপ্তাহিক বর্তমান ১৫ জুলাই ২০২৩ পিডিএফ Saptahik Bartaman 15 July 2023 pdf
সাপ্তাহিক বর্তমান ১৫ জুলাই ২০২৩ পিডিএফ Saptahik Bartaman 15 July 2023 pdf

সাপ্তাহিক বর্তমান ১৫ জুলাই ২০২৩ পিডিএফ Saptahik Bartaman 15 July 2023 pdf এ থাকছে বাড়ি থেকে অশুভ শক্তি দূর করার অব্যক্ত টনিক। Saptahik Bartaman 15 July 2023 pdf ডাউনলোড করুন।

সাপ্তাহিক বর্তমান ১৫ জুলাই ২০২৩ পিডিএফ Saptahik Bartaman 15 July 2023 pdf
সাপ্তাহিক বর্তমান ১৫ জুলাই ২০২৩ পিডিএফ Saptahik Bartaman 15 July 2023 pdf

সাপ্তাহিক বর্তমান ১৫ জুলাই ২০২৩ পিডিএফ Saptahik Bartaman 15 July 2023 pdf সূচিপত্রঃ

সাপ্তাহিক বর্তমান ১৯ আগস্ট ২০২৩ পিডিএফ Saptahik Bartaman 19 August 2023 pdf

প্রচ্ছদ নিবন্ধ
বাড়ি থেকে অশুভ শি
• বাড়ি থেকে অশুভ শক্তি দূর করার সহজ উপায় কী? ৮ ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
ধারাবাহিক
টিমোথি ও আখতার গোঁসাই ২৪ দেবতোষ দাশ
• ব্যালান্স শিট ৩৬ দেবারতি মুখোপাধ্যায়
• নিঃসঙ্গ নক্ষত্র ৪৮ দীপারুণ ভট্টাচার্য
গল্প
• যা হারিয়ে যায় ৪8 সুব্রত বসু
বিশেষ রচনা
• আশ্চর্য এক বটবৃক্ষ ২০ স্বামী ঋতানন্দ
• দেবযানী ও শর্মিষ্ঠা ৪০ উমাশংকর নিয়োগী
বিশেষ আকর্ষণ
• আয়কর জমা দিন ঠিক সময়ে ৪৭ সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়

ভ্রমণ
বেঙ্গালুরু, মাইসোর ও উটি ভ্রমণ ৩২ উৎপল সিংহ
সাম্প্রতিক
• সব মরণ নয় সমান ৩৯ মৃণালকান্তি দাস
সিনেমা ও টিভি
• শিৰা চাড্ডা ৬০

নিয়মিত বিভাগ

• সন্দীপ ৬১ চিঠি ২ অমৃতকথা ৩ বইপাড়া ৪ শব্দ ১৯ সুখে থাকুন ২৩ ব্যাখ্যা নেই ২৮ রম্য রচনা ২৯ পুলিস কাস্টডি ৫২ স্বাস্থ্য ৫৪ খেলা ৫৬ সংস্কৃতি ৫৮ ভাগ্যচক্র ৬৪

সাপ্তাহিক বর্তমান ১৫ জুলাই ২০২৩ পিডিএফ Saptahik Bartaman 15 July 2023 pdf ভূমিকাঃ

শ্রাবস্তীনগরের এক কুলনারী প্রব্রজ্যা গ্রহণ করে একদিন অন্য ভিক্ষুণীদের সঙ্গে ধর্মসভায় উপস্থিত হয়ে তথাগত বুদ্ধকে প্রথম দর্শন করলেন। তথাগতকে দেখে ভাবলেন, এঁকে যাঁরা সেবা করেন তাঁরা কতই ভাগ্যবান। এই মহাপুরুষকে আমি কোনও জন্মে কি সেবা করেছি?—

শারদীয়া বর্তমান পূজাবার্ষিকী ১৪৩০ পিডিএফ Bartaman Sharadiya 2023 pdf download link

অন্যজনের গায়ে ফুল আর ফুলের রেণু।’ মুখে তিনি কিছু বললেন না ঠিকই, কিন্তু সেই থেকে গজরাজের প্রতি প্রচণ্ড ক্রুদ্ধ হয়ে রইলেন। কিছুদিন পর গজরাজ দুই স্ত্রীকে নিয়ে ষড়দস্ত হ্রদে স্নান করতে নামলেন। তাঁর দুই অনুচর হ্রদের নীচ থেকে নানা গুল্ম তুলে এনে গজরাজের গা পরিষ্কার করতে শুরু করল। এদের মধ্যে এক জন বিরাট এক রক্তপদ্ম তুলে রাজার হাতে দিলে গজরাজ সেই বিশাল পদ্ম তাঁর জ্যেষ্ঠা পত্নী মহা সুভদ্রাকে দিলেন। এইবারও খুল্ল সুভদ্রা খুব রুষ্ট হলেন। ‘আমাকে দিলে না’- বলে মনে মনে গজরাতে শুরু করলেন।

খুল্ল সুভদ্রা এই প্রশ্ন উদিত হওয়া মাত্রই তিনি জাতিস্মরত্ব লাভ করলেন এবং দেখলেন বুদ্ধ যখন ষড়দন্তহ্রদের তীরে রাজহস্তীরূপে জন্মান তখন তিনি বুদ্ধের সেবা করেছিলেন। আনন্দে হঠাৎ উঠে দাঁড়িয়ে অট্টহাস করে উঠলেন। কিন্তু পরক্ষণেই তিনি দেখলেন যে জন্মে তিনি সেবা করেছিলেন তার পরজন্মে তিনি বোধিসত্ত্বের জীবন নাশের কারণ হয়েছিলেন। এই কথা স্মরণ মাত্র ভিক্ষুণী চিৎকার করে কেঁদে উঠলেন। তাঁকে কাঁদতে দেখে বুদ্ধের মুখে হাসি খেলল। অন্যান্য ভিক্ষুরা এর কারণ জানতে চাইলে তথাগত বললেন, ‘ভিক্ষুগণ, এই তরুণী পূর্বজন্মে আমার প্রতি যে অন্যায় ব্যবহার করেছিলেন, আজ তা স্মরণ করে শোকগ্রস্ত হয়েছেন।’ তিনি শুরু করলেন এক কাহিনি-

‘পুরাকালে হিমবন্ত প্রদেশে ষড়দপ্ত হ্রদের কাছে আট হাজার ঋদ্ধিমান ও আকাশগামী হস্তীকুল ছিল। এই হস্তীযুথের যিনি রাজা ছিলেন তাঁর বর্ণ ছিল সাদা, কেবল মুখ ও পা চারটি ছিল রক্তবর্ণ। উচ্চতা ছিল অষ্টাশি হাত উঁচু, দৈর্ঘ্যে তিনি বিশ হাত লম্বা। শুঁড়টিই ছিল পঁচাশি হাত লম্বা। দাঁত পঞ্চাশ হাত। এই অদ্ভূত দন্তদুটির থেকে ষড়বর্ণ রশ্মি নির্গত হয়। এই শ্বেতহস্তীর দুই স্ত্রী। জেষ্ঠা মহা সুভদ্রা, আর কনিষ্ঠা ছিলেন খুল্ল সুভদ্রা। শ্বেতকায় হস্তীরাজের বাসস্থান বড়দস্ত হ্রদ ছিল এক অসাধারণ জলাশয়। সমস্ত হ্রদজুড়ে শ্বেতপদ্ম, তারপর রক্তপদ্ম, অল্প জলে ক্ষুদ্র বনফুলের রাশি। একদিন খবর এল হ্রদের ধারে শালবন পুষ্পিত হয়েছে। গজরাজ তাঁর দুই পত্নীকে নিয়ে সেই শালবনে উপস্থিত হলেন। এক শালবৃক্ষের কাছে গিয়ে কাঁধ দিয়ে একটু ঝাঁকুনি দিলেন গজরাজ।

একদিকে শালফুল, ফুলের রেণু আর ছোট ছোট পাতা তাঁর প্রথমা স্ত্রী মহা সুভদ্রার কাঁধে ঝরে পড়ল আর বৃক্ষ থেকে কিছু শুষ্ক শাখা, জীর্ণ পাতা তার অন্য স্ত্রী খুল্ল সুভদ্রার কাঁধে গিয়ে পড়ল। খুল্ল সুভদ্রা গায়ে শুষ্ক ডাল দেখে মনে মনে ভাবলেন, আচ্ছা আমার উপর শুষ্ক শাখা, শুষ্ক পাতা, পিপীলিকা আর এইভাবে কিছুদিন কেটে গেল। একদিন গজরাজ তাঁর দুই পত্নীকে নিয়ে এক প্রত্যেকবুদ্ধকে মধু আর বনপুষ্প দিয়ে পুজো করতে . উপস্থিত হলেন। এই সময় খুল্ল সুভদ্রা প্রত্যেকবুদ্ধের পায়ে পুষ্প নিবেদন করে প্রার্থনা করলেন, ‘আমি যেন পরের জন্মে মন্ত্র দেশের রাজকন্যা হয়ে জন্মাই। সেই জন্মেও যেন আমার নাম হয় সুভদ্রা। Saptahik Bartaman 15 July 2023 pdf

সাপ্তাহিক বর্তমান ১১ নভেম্বর ২০২৩ পিডিএফ Saptahik Bartaman 11 November 2023 pdf

বয়প্রাপ্তির পর আমি যেন বারাণসী রাজের অগ্রমহিযী হই। রাজা যেন আমার প্রতি অনুরক্ত হন। যার মাধ্যমে আমি এই গজরাজকে হত্যা করতে সক্ষম হব। এই কামনা করার পর থেকে খুল্ল সুভদ্রা আর আহার গ্রহণ করেন না। ফলে তিনি ধীরে ধীরে রোগা হয়ে পড়েন এবং একসময় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। মৃত্যুর পর নিজের কামনা বশত তিনি মদ্ররাজকন্যা রূপে জন্মগ্রহণ করেন এবং পরে বারাণসী রাজের অগ্রমহিষী হন। কিন্তু পূর্ব জন্মের জ্বালা তাঁকে সুখে থাকতে দেবে কেন? তিনি এক সময় রাজাকে বলে এক নিশাচর ব্যাধকে হিমবন্ত প্রদেশে পাঠিয়ে গজরাজের দাঁত দুটি নিয়ে আসেন। যখন নিষাদ গজরাজের কাছে উপস্থিত হলেন তখন গজরাজ তাঁর বর্ণনা শুনে বুঝেছিলেন, খুল্ল সুভদ্রা পূর্ব জন্মের ক্রুর বাসনা চরিতার্থ করছে।

আনন্দমেলা ২০ জানুয়ারি ২০২৩ পিডিএফ Anandamela 20 January 2023 pdf

তিনি দন্তদুটি নিষাদকে প্রদান করলেন এবং মারা গেলেন। ষড়বর্ণ বিচ্ছুরিত করে এমন অদ্ভূত দন্তদুটি হাতে নিয়ে বারাণসী রাজের মহিষী সুভদ্রা তাঁর পূর্ব জন্মের স্মৃতিতে গজরাজের জন্য শোকাতুর হয়ে উঠলেন। সে শোক এত প্রবল হল যে তিনিও সেই দুটি দাঁত হাতে নিয়ে প্রাণত্যাগ করলেন।’ এই কাহিনি বলে বুদ্ধ বললেন, ‘এই ভিক্ষুণী পূর্বজন্মে খুল্ল সুভদ্রা ছিলেন।’ Saptahik Bartaman 15 July 2023 pdf

পূর্বা সেনগুপ্ত Saptahik Bartaman 15 July 2023 pdf

Saptahik Bartaman 15 July 2023 pdf ডাউনলোড লিংকঃ

Download / Read Online

Be the first to comment

Leave a Reply