জসীমউদ্দীন এর কবিতা পড়ে নি এমন পাঠক খুঁজে পাওয়া মুশকিল। জসীমউদ্দীন এর কবিতা সংকলন pdf শ্রেষ্ঠ কবিতা pdf Shrestho Kobita pdf সকলের মন কাড়তে সক্ষম হয়েছে। জসীমউদ্দীনের শ্রেষ্ঠ কবিতা pdf এ কবির বাছাই করা কবিতাগুলো সংকলন করা হয়েছে। জসীমউদ্দীনের কবিতা সমগ্র pdf এ জসীমউদ্দীনের কবিতা কবর কবিতাটি তার পাঠ বইয়েই সঙযোজন করা হয়েছিল। প্রেমের সেরা কবিতা, গ্রামীণ কবিতা লেখার জন্য তিনি পল্লীকবি উপাধি পেয়েছিলেন। জসীমউদ্দীনের প্রথম কবিতা
জসিম উদ্দিনের কবিতা নকশী কাঁথার মাঠ, কবি জসিম উদ্দিন এর উক্তি কি নেই এতে! Shrestho Kobita pdf আজই সংগ্রহ করুন।
জসীমউদ্দীনের Shrestho Kobita pdf সূচী
রাখালী
এই গাঁয়েতে একটি মেয়ে
রাখাল ছেলে
রাখাল ছেলে। রাখাল ছেলে!
কবর
এইখানে তোর দাদির কবর
শাকতুলুনী
ও কার বউ এল আজ
কৃষাণ-দুলালী
কলমিলতা শাড়ি মেয়ের
বোশেখ শেষের মাঠ
বোশেখ শেষে বালুচরের
নক্সী-কাঁথার মাঠ
বালুচর
এই গাঁয়ের এক চাষার ছেলে
উড়ানীর চর
উড়ানীর চর ধূলায় ধূসর
কাল সে আসিবে
কালকে সে নাকি আসিবে
কাল সে আসিয়াছিল
দুরাশা
কাল সে আসিয়াছিল ওপারের বালুচরে
শূন্য নদীর কূলে
আর একদিন আসিও বন্ধু আর একদিন আসিও বন্ধু
ধান খেত
কৃষাণী দুই মেয়ে
কৃষাণী দুই মেয়ে
রাখালের রাজগী
রাখালের রাজা! আমাদের ফেলি
যাব আমি তোমার দেশে
পল্লী দুলাল, যাব আি
চৌধুরীদের রথ
চৌধুরীদের রথ
রঙিলা নায়ের মাঝি
উজান গাঙের নাইয়া !
সোজন বাদিয়ার ঘাট
হাসু
আরবে আয় ছেলের পাল মাছ ধরতে যাই
আমার বাড়ি
আমার বাড়ি যাইও ভোমর
পালের নাও
পালের নাও, পালের নাও, পান খেয়ে যাও
বছিরদ্দি মাছ ধরিতে যায়
রাত দুপুরে মেঘে মেঘে
পলাতকা
রূপবর্তী
হাসু বলে একটি খুকু
গৌরী গিরির মেয়ে
অনুরোধ
হিমালয় হতে আসিলে নামিয়া
তুমি কি আমার গানের সুরের
Shrestho Kobita pdf
পদ্মাপার
ও বাবু সেলাম বারে কর
কে যাসরে রঙিলা মাঝি
কে যাসরে রঙিলা মাঝি
সোনার বরণী কন্যা
সোনার বরণী কন্যা সাজে নানা রঙ্গে
এক পয়সার বাঁশী
তেপান্তরের মাঠে বে ভাই
খোসমানী
আসমানী
পূর্ণিমা
আসমানীরে দেখতে যদি তোমরা সবে চাও
পূর্ণিমাদের আবাস ছিল
মাটির কান্না
দেশ
খেতের পরে খেত চলেছে
জলের কন্যা
জলের উপরে চলেছে জলের মেয়ে
এ লেডি উইথ এ ল্যাম্প
গভীর রাতের কালে
রজনী গন্ধার বিদায়
শেষ রাত্রের পাণ্ডুর চাঁদ
বাস্তুত্যাগী
দেউলে দেউলে কাঁদিছে দেবতা
কমলা রানীর দীঘি
সকিনা
কমলা রানীর দীঘি ছিল এইখানে
সকিনা
দুখের সায়রে সাতারিয়া আজ
Shrestho Kobita pdf
সুখের বাসর
নারী জমিদার আনি লক্ষীন
কৈশোর যৌবন দুহু মেলি গেল
এখনো গন্ধ
হলুদ বাঁটিছে মেয়ে
কোবকে
হলুদ বাঁটিছে হলসববলী মেয়ে
জনের লেখন
অনুরোধ
ছিপছিপে তার পাতলা গঠন
কবিতা
হেলেনা
তাহারে কহিন
নতুন নাতিনী, সুচারুহাসিনী
ভয়াবহ সেই দিনগুি
বঙ্গবন্ধু
মুজিবর রহমান।
ধমবাই রথ
ধামরাই রথ, কোন অতীতের
জসীমউদ্দীন এর সকল বইয়ের পিডিএ ডাউনলোড করতে এখানে ভিজিট করুন।
জসীমউদ্দীনের Shrestho Kobita pdf নমুনাঃ
নতুন চাষা ও নতুন চাষাণী পাতিল নতুন ঘর,
বাবুই পাখিরা নীড় বাঁধে যথা তালের গাছের পর।
মাঠের কাজেতে ব্যস্ত রূপাই, নয়া বউ গেহ কাজে,
দুইখান হতে দুটি সুর যেন এ উহারে ডেকে বাজে।
ঘর চেয়ে থাকে কেন মাঠ পানে, মাঠ কেন ঘর পানে,
দুইখানে রহি দুইজন আজি বুঝিছে ইহার মানে।
আশ্বিন গেল, কার্তিক মাসে পাকিল খেতের ধান,
সারা মাঠ ভরি গাহিছে কে যেন হলদি-কোটার গান।
ধানে ধান লাগি বাজিছে বাজনা, গন্ধ উড়িছে বায়,
কলমিলতায় দোলন লেগেছে, হেসে কূল নাহি পায়!
আজো এই গাঁও অঝোরে সহিয়া এই গাঁওটির পানে,
মাঝে মাঠখানি চাদর বিছায়ে হলুদবরন ধানে।
আজকে রূপার বড়ো কাজ-কাজ- কোনো অবসর নাই,
মাঠে যেই ধান ধরে নাকো আজি ঘরে দেখে তারে ঠাই।
সারা মাঠে ধান, পথে ঘাটে ধান উঠানেতে ছড়াছড়ি,
সারা গাঁও ভরি চলেছে কে কবি ধানের কাব্য পড়ি।
আজকে রূপার মনে পড়ে নাকো শাপলার লতা দিয়ে,
নয়া গৃহিণীর খোপা বেঁধে দিত চুলগুলি তার নিয়ে।
সিঁদুর লইয়া মান হয় নাকো বাজে না বাঁশের বাঁশি,
শুধু কাজ– কাজ, কী যাদু-মন্ত্র ধানেরা পড়িছে আসি।
সারাটি বরষা কে কবি বসিয়া বেঁধেছে ধানের গান,
কত মুদীর্ঘ দিবস রজনী করিয়া সে অবসান।
আজিকে তাহার মাঠের কাব্য হইয়াছে বুঝি সারা,
ছুটে গেরো পাখি ফিঙে বুলবুল তারি গানে হয়ে হারা।
কৃষাণীর গায়ে গহনা পরায় নতুন ধানের কুটো ;
এত কাজ তবু হাসি ধরে নাকো, মুখ ফুল ফুটো ফুটো!
জসীমউদ্দীনের Shrestho Kobita pdf download link
Download / Read Online
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.