জহির রায়হানের শ্রেষ্ঠ উপন্যাস pdf আকারে পাওয়া যাচ্ছে এখন অনলাইনে। একুশে ফেব্রুয়ারি জহির রায়হান, জহির রায়হান উপন্যাস সমগ্র, বরফ গলা নদী জহির রায়হান pdf, জহির রায়হান গল্প সমগ্র, সোনার হরিণ জহির রায়হান, সময়ের প্রয়োজনে জহির রায়হান pdf download করুন। Zahir Raihan book pdf ডাউনলোড করুন।
Zahir Raihan book pdf সম্পর্কে কিছু কথা
কখন প্রথম দেখা হল অমর কথাশিল্পী জহির রায়হানের (শহীদ) সঙ্গে? হ্যাঁ, -তিনি তখনও অমর হন নি, সাহিত্যের আসরে গতায়াৎ শুরু হয়েছে মাত্র দেখা হল ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের শহীদ মিনারের দিকের তখনকার অস্থায়ী বাঁশের বেড়া দেওয়া শেডে, যেখানে থাকতেন বিশিষ্ট চক্ষু চিকিৎসক শহীদ আলিম চৌধুরী, তখন অবশ্য মেডিক্যালের উপরের শ্রেণীর সিনিয়র ছাত্র, যিনি জহির রায়হানেরই আত্মীয়, মেডিক্যাল কলেজের সতীর্থ এম. এ. কবীরের সঙ্গে বের করতেন, ‘খাপছাড়া’, ‘যাত্রিক’, প্রভৃতি পত্রিকা। সে-সব পত্রিকায় আমিও লিখেছি নিয়মিত। জহির সেখানে আসতেন পরিধানে পাজামা-সার্ট, বেটেখাটো মানুষটি গল্প করতেন, বেশ কিছুটা লাজুক, পড়তেন সম্ভবত জগন্নাথ কলেজে আই এস সি। জহিরের প্রথম গল্প ‘হারানো বলয়’ প্রকাশিত হয়।
যতদূর জানতে পেরেছি, ঐ ‘খাপছাড়া’ অথবা ‘যাত্রিক’ পত্রিকায়। জহির এই পত্রিকা দু’টির ব্যাপারে, যতদূর মনে পড়ে পরিশ্রমও করতেন, কারণ মেডিক্যালের উপরের শ্রেণীর দু’জন সিনিয়র ছাত্রের কারো পক্ষেই প্রেসে দৌড়-ঝাঁপ, লেখা জোগাড় বা প্রুফ দেখা সম্ভবত সম্ভব ছিল না। মরহুম ড. চৌধুরী ছিলেন যদিও সম্বন্ধে আমার চাচা-শ্বশুর, তবু তিনি যতদিন বেঁচেছিলেন, বন্ধুর মতই ব্যবহার করতেন আমার সঙ্গে, প্রায় সময়ই থাকতেন আমার শ্বশুরালয়ে, ৩৭ নাজিমুদ্দিন রোডে যেখানে হন্তদন্তভাবে প্রুফ বা লেখাসহ কখনও দেখা যেত জহিরকে। পরিচয় হয়েছিল আমার স্ত্রীর ছোট ভাই লতিফ চৌধুরীর সঙ্গে, যিনি ভাষা আন্দোলনের সময় সম্ভবত ছিলেন কারা সঙ্গী। জহিরকে তখনই মনে হত খুব ব্যস্ত, হাতে যেন কত কাজ, এতটুকু যেন সময় নেই।
এরপর দেখা হয়েছে সৈয়দ মোহাম্মদ পারভেজের (মরহুম) জনসন রোডের ‘চিত্রালী’ অফিসে, ‘৫৮ বা ‘৬০-এ, তখনও খুব ব্যস্ত, পাজামার বদলে তখন পেন্ট হাওয়াই শার্ট -। তবে পোশাক পরিচ্ছদের দিকে, যতদূর মনে পড়ে, খুব সজাগ মনে হত না। এরপর ১৯৬৯-৭০ এর শেষের দিকে, সেই উত্তাল গণ-অভ্যুত্থানের দিনগুলিতে হঠাৎ করেই এলেন, চিরাচরিত ব্যস্তসমস্ত, ১০নং গ্রিন রোডের বাংলা উন্নয়ন বোর্ডে, কয়েক বছর পূর্বের দৈনিক বাংলা পত্রিকা এবং একুশে ফেব্রুয়ারি সম্বন্ধে প্রাচীন তথ্যপঞ্জি ঘাটতে। আমি বোর্ডের পরিচালক। গবেষণা বিভাগের শ্রদ্ধেয় আলী আহমদ সাহেবের কাছে পাঠিয়ে দেয়া হল- কতদিন এসেছিলেন, কখন আসতেন খবর রাখা সম্ভব হয় নি। সম্ভবত কোন ফিল্মের কাহিনীর ব্যাপারে তথ্য প্রয়োজন ছিলো, কি সে প্রয়োজন- কাল মিলিয়ে ভবিষ্যতের কোন গবেষক নিশ্চয়ই খুঁজে বের করতে পারবেন।
আই.এস-সি পাশ করে জহির মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন শুনেছি, হয়তো ‘৫৭-৫৮-তে ডাক্তার হয়ে বের হতেও পারতেন কিন্তু তা হবার নয়। ১৯৫৮- ৫৯-এ তাকে দেখা গেল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ক্লাসে। এ সম্বন্ধে তার একজন সতীর্থ বলেছেন: ছাত্র হিসেবে সিরিয়াস ছিলেন না। হপ্তায় একদিন কিংবা বড় জোড় দু’দিন ক্লাসে আসতেন। দু-একটা ক্লাস করেই হুট করে চলে যেতেন। ক্লাসে আসতেনও এমন সময় যখন ঘণ্টাা পড়ে গেছে, ক্লাসে রুলকলও প্রায় শেষ। চুপটি মেরে পেছনের বেঞ্চিতে বসতেন। হাতে খাতাপত্র থাকত না, টিওটোরিয়েলও জমা দিতে দেখিনি কোনদিন। আমাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে মেশার বা সেমিনারে বসে বই পড়ার অছিলায় আড্ডা মারার সময় ছিল না তার।
ভীষণ ব্যস্ত মনে হত তাকে; যেন ব্যবসায়ী কেউ, সখ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে বেড়াতে এসেছেন শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মরণে, ১৯৭৩, মুহম্মদ আবদুর রাজ্জাক, পৃ ২৬৮] তখনই সম্ভবত চলচ্চিত্র নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন, হয়তো নতুন স্বপ্নে রোমাঞ্চিত, পরে আর তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস করতে দেখা যায় নি। কিন্তু দেখা গেল বাংলাদেশের উন্মুক্ত প্রান্তরে, যেখানে হাজার বছরের বাংলাদেশ তার ক্যানভাস আর সেখানে ছবি আঁকছেন তিনি কলম আর ক্যামেরার মাধ্যমে। সেখানেও ছিল সংগ্রাম, অন্যায়ের বিরুদ্ধে অসত্যের বিরুদ্ধে, ছলনা, বঞ্চনা ও কপটতার বিরুদ্ধে। Zahir Raihan book pdf ডাউনলোড করুন।
জহিরের প্রকৃত নাম মোহাম্মদ জহিরুল্লাহ, আরেক শহীদ, সাহিত্যিক ও সাংবাদিক শহীদুল্লাহ কায়সারের অনুজ। নোয়াখালী জেলার ফেনী মহকুমার মজুপুর গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত কিন্তু ধর্মপরায়ণ ও রক্ষণশীল পরিবারে ৫ই আগস্ট ১৯৩৩ সালে তাঁর জন্ম। বাবা মোহাম্মদ হাবিবুল্লাহ সাহেব ছিলেন আলিয়া মাদ্রাসার মুদাররেস- স্বভাবতই ধর্মপ্রাণ এবং কিছুটা রক্ষণশীল। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে জহির পড়াশোনা করেন কলকাতার বিখ্যাত মিত্র ইন্সটিটিউশনে পরে আলিয়া মাদ্রাসার অ্যাংলো-পার্শিয়ান বিভাগে। বাবার হয়তো ইচ্ছা ছিল পুত্র কালে তারই পদাঙ্ক অনুসরণ করবে। ১৯৪৭-এ দেশ বিভাগের পর বাবা কলকাতা থেকে ঢাকায় আসেন। জহির নোয়াখালী গ্রামের বাড়ি চলে যান।
সেখানে আমিরাবাদ হাইস্কুল থেকে ১৯৫০ সনে কৃতিত্বের সঙ্গে ম্যাট্রিক এবং ঢাকার জগন্নাথ কলেজ থেকে ১৯৫৩ সনে আই.এস-সি পাশ করেন। এরপর কিছুদিন মেডিক্যালে পড়ে ১৯৫৬-৫৮-এর সেসনে ১৯৫৮-এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় বি.এ. অনার্স পাশ করেন। কিছুদিন এম.এ. পড়াশোনা করলেও শেষ পর্যন্ত, পূর্বেই উক্ত হয়েছে, পরীক্ষা দেয়া তাঁর হয় নি। Zahir Raihan book pdf ডাউনলোড করুন।
অগ্রজ শহীদুল্লাহ কায়সার শুধু একজন খ্যাতনামা সাহিত্যিক ও সাংবাদিক ছিলেন না, ছিলেন বামপন্থী রাজনীতির সঙ্গেও যুক্ত। অগ্রজের প্রভাবেই হোক বা অন্য কোন কারণেই হোক, জহিরও এসব আন্দোলনের দিকে ঝুঁকে পড়েন। ১৯৫২-এর রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ার জন্য তাঁকে কারাগারে আটক থাকতে হয়। মুক্তিলাভের পর চলচ্চিত্রের দিকে একাগ্রতার জন্য সম্ভবত তিনি কলকাতার প্রমথেশ মেমোরিয়াল ফটোগ্রাফী স্কুলে ফটোগ্রাফী শেখার জন্য ভর্তি হন। কিন্তু যতদূর শোনা যায়, বিভাগোত্তর পূর্ব পাকিস্তানে অর্থ আদান-প্রদানের অসুবিধার জন্য তিনি খরচ চালাতে অসমর্থ হন এবং ঢাকায় ফিরে আবার আই.এস-সি ক্লাসের পড়ায় মগ্ন হন। Zahir Raihan book pdf ডাউনলোড করুন।
ছাত্রজীবনে ছেদ পড়ার আগেই ১৯৫৬-এর শেষের দিকে উর্দু ছবি ‘জাগো হুয়া সাবেরার’ পরিচালক লাহোরের স্বনামপ্রসিদ্ধ কারদার সাহেবের সঙ্গে পরিচয় ঘটে তিনি তাকে তার সহকারী মনোনীত করেন। এরপর চিত্র পরিচালক সালাউদ্দিন ও এহতেশামের সহকারী হিসেবেও তাঁর কাজ করার সুযোগ ঘটে। ‘যে নদী মরু পথে’ ও ‘এ দেশ তোমার আমার’ ছবি দু’টিতে জহির ছিলেন তাদের নির্ভরযোগ্য সহকারী। ১৯৫৬-এ ঢাকায় ফিল্ম ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনের প্রতিষ্ঠা জহিরের জন্য রূপালি সোনালি দিগন্তের হাতছানি নিয়ে এলো। নিজেই হলেন এরপর পরিচালক। ১৯৬১-এ মুক্তি পেল ‘কখনো আসেনি। এরপর বাংলা উর্দু ও ইংরেজি ছবি- ‘সোনার কাজল’ ‘কাচের দেয়াল’ ‘বেহুলা’, ‘জীবন থেকে নেয়া’, ‘আনোয়ারা’, ‘সঙ্গম’, ‘বাহানা’, ‘জ্বলতে সুরুজ কে নীচে’, ‘লেট দেয়ার বি লাইট’, (অসমাপ্ত) ইত্যাদির বিস্ময়কর আবির্ভাব।
এছাড়াও আরও প্রযোজনার সঙ্গেও ছিলেন যুক্ত। ইংরেজি ছবি ‘লেট দেয়ার বি লাইট’ ছিল তার বাংলা উপন্যাস ‘আর কতদিন’-এর উপর ভিত্তি করে রচিত। এ ছবি শেষ না হতেই এলো পঁচিশে মার্চের সেই ভয়াবহ কালো কুটিল রাত্রি। জহির গেলেন মুজিবনগর, নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিবরণ নিয়ে তৈরি করলেন প্রামাণ্য চিত্র স্টপ জেনোসাইড’। তারই তত্ত্বাবধানে গড়ে উঠলো বাবুল চৌধুরীর ‘ইনোসেন্ট মিলিয়ন এবং আলমগীর কবিরের ‘লিবারেশন ফাইটার্স’। ১৯৬১-১৯৭১, মাত্র এই কয় বছরে চলচ্চিত্র শিল্পে যে অবদান রাখেন তা সত্যি বিস্ময়কর। Zahir Raihan book pdf ডাউনলোড করুন।
উপযুক্ত ট্রাডিশন বা ট্রেনিং না থাকা সত্ত্বেও তৃতীয় বিশ্বের একটি দরিদ্র দেশে যে কিরূপ প্রতিভার বিকাশ ঘটতে পারে এবং প্রতিভাশীল পরীক্ষা-নিরীক্ষা চিত্র শিল্পে যে কি নতুন নতুন টেকনিক বা দিগন্তের উন্মোচন ঘটাতে পারে তার প্রমাণ- দুর্লভ প্রমাণ- জহির রায়হান। তাঁর বিভিন্ন ছবি বিভিন্ন পুরস্কারেও সম্মানিত হয়। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ভুবনে তাঁর কি অবদান এ সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন। Zahir Raihan book pdf ডাউনলোড করুন।
কথা সাহিত্যিক জহির রায়হানের পরিচয়- সে আর এক ভুবনের কথা। স্কুল জীবনে বিভিন্ন ম্যাগাজিন ও পত্র-পত্রিকায় কোথায় তাঁর লেখা প্রকাশিত হয়েছে, সে পূর্ণাঙ্গ তথ্য এখনো গবেষণার অপেক্ষায়। তবে যতদূর জানা যায়, দশম শ্রেণীতে পাঠকালে ১৯৪৯-এ বামপন্থী পত্রিকার কলকাতার ‘নতুন সাহিত্যে’ তাঁর ‘ওদের জানিয়ে দাও’ শীর্ষক একটি কবিতা প্রকাশিত হয়। জহিরের প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ছয়টি; একটি গল্প সংকলন, অন্য পাঁচটি উপন্যাস। ‘সূর্যগ্রহণ’ (১৩৬২ গল্প-সংকলন), প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ। উপন্যাস : শেষ বিকেলের মেয়ে (১৩৬৭), ‘হাজার বছর ধরে’, (১৩৭১), ‘আরেক ফাল্গুন’ (১৩৭৫) ‘বরফ গলা নদী’ (১৩৭৬) এবং ‘আর কত দিন’ (১৩৭৭)। ‘হাজার বছর ধরে ১৯৬৪-তে আদমজি পুরস্কার লাভে ধন্য হয়।
বাংলা উপন্যাসের ক্ষেত্রে মূল্যবান অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলা একাডেমী তাঁকে ১৯৭২-এ মরণোত্তর একুশে ফেব্রুয়ারি পুরস্কার দানে সম্মানিত করে। আবহমান বাংলার শাশ্বত রূপ, খেটে খাওয়া মানুষ, বাংলার মমতাময়ী মা ও নারী ইত্যাদি তাঁর সাহিত্যের উপজীব্য। তাঁর সাহিত্যের চরিত্র ও মটিফ মটিফিম্ বিচিত্র- নিতান্ত তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণ শক্তি না থাকলে এসব চরিত্র চিত্রণ সম্ভব নয়। পরিচিত প্রকৃতি পাঠশালা থেকেই এসব মাটিফ-মটিফিম্ সংগৃহীত- সন্দেহমাত্র নেই। Zahir Raihan book pdf ডাউনলোড করুন।
দেশ স্বাধীন হবার পর ১৭ই ডিসেম্বর, ১৯৭১, ঢাকা এসে শুনলেন অগ্রজ শহীদুল্লাহ কায়সার নিখোঁজ ১৪ই ডিসেম্বর থেকে। উন্মাদের মত খুঁজতে লাগলেন ভাইকে সর্বত্র- এমন কি রেডক্রসের সাহায্যে পাকিস্তান পর্যন্ত- যদি বন্দি হয়ে নীত হয়ে থাকেন। ‘৭২ এর ৩০শে জানুয়ারি মিরপুরে কারফিউ জারি করে সার্চ পার্টি পাঠান হল, কোন এক গোপন সংবাদ পেয়ে হাবিলদার হানিফের সঙ্গে নিজেই গেলেন মিরপুরে ভয়াবহ ১২ নং সেকসনে। সেই যাওয়াই শেষ যাওয়া। চক্রান্ত জাল ছিন্ন করতে গিয়ে নিজেই হলেন পৃথিবীর জঘন্যতম এক দুর্ভেদ্য রহস্যপূর্ণ চক্রান্তের শিকার। জহির রায়হান রচনাবলী প্রকাশনার পর পাঠক সম্প্রদায়ের সঙ্গে তাঁর সাহিত্য ধারণার যোগসূত্র হবে আরও গভীরতর, নতুন যুগের সমালোচকগণ লিখবেন তার গ্রন্থের উপর আরও বিস্তৃত আলোচনা।
প্রয়োজন হবে তাঁর পূর্ণাঙ্গ জীবনীগ্রন্থ রচনারও। বাংলা একাডেমীর শহীদ বুদ্ধিজীবী রচনাবলী প্রকল্পের এই খণ্ডগুলি আহমদ পাবলিশিং হাউস প্রকাশ করার মহান দায়িত্ব নিয়ে সকলেরই ধন্যবাদার্হ হবেন- এ বিশ্বাস আমাদের আছে। গ্রন্থাবলীর দ্বিতীয় খণ্ডের তথ্য সংকেত ও টীকা-টিপ্পনী অংশে আরও বিস্তৃত তথ্য পরিবেশিত হবে। ইতিমধ্যে অন্যান্য কোন্ কোন্ পত্র-পত্রিকায় এবং কবে তাঁর রচনাবলী প্রকাশিত ও মুদ্রিত হয় সে সম্বন্ধে তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা চলতে থাকবে। জহির রায়হান সম্বন্ধে তথ্য সংগ্রহ এখনও অপ্রতুল। এই অবস্থায় কোথাও ভুলত্রুটি থেকে গেলে তা নিতান্তই অনিচ্ছাকৃত এবং দ্বিতীয় খণ্ডে অবশ্যই তা পরিশোধিত হবে- এ আশ্বাস দেওয়া হচ্ছে। এ রচনাবলীর বহুল প্রচার কাম্য। Zahir Raihan book pdf ডাউনলোড করুন।
Zahir Raihan book pdf list
একুশে ফেব্রুয়ারী pdf – জহির রায়হান Ekushe February pdf – Zahir Raihan book pdf
আরেক ফাল্গুন pdf – জহির রায়হান Areak Falgun pdf – Jahir Raihan pdf
বরফ গলা নদী pdf – জহির রায়হান Borof Gola Nodi pdf – Jahir Rayhan book pdf
কয়েকটি মৃত্যু pdf – জহির রায়হান Koyekti Mritu pdf – Zahir Raihan book pdf
হাজার বছর ধরে pdf – জহির রায়হান Hazar Bosor Dhore pdf – Zahir Raihan book pdf
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.