উনিশ কুড়ি বাংলা ম্যাগাজিন PDF লিংক Unish Kuri pdf Bangla Magazine

বাংলা ম্যাগাজিন PDF পড়তে পছন্দ করেন না এমন লোক খুজে পাওয়া যাবে না। বাংলা সাহিত্যে আনন্দমেলা বাংলা ম্যাগাজিন PDF, আনন্দলোক বাংলা ম্যাগাজিন PDF, শুকতারা বাংলা ম্যাগাজিন PDF, আনন্দবাজার বাংলা ম্যাগাজিন PDF, উনিশ কুড়ি বাংলা ম্যাগাজিন PDF বেশ জনপ্রিয় ম্যাগাজিন। Unish Kuri bengali magazine book free pdf download from here.

ভারতের কলকাতার এবিপি কর্তৃক প্রকাশিত পাক্ষিক পত্রিকা। কিশোর-কিশোরী ও নবীন বয়স্করা উনিশ কুড়ি বাংলা ম্যাগাজিনের নিয়মিত পাঠক।

হা তোমাকে পাঠানো এটা আমার দ্বিতীয় চিঠি। তুমি দিন-দিন আরও বেশি গ্ল্যামারাস হয়ে উঠছ। প্রতি মাসের ৪ আর ১৯ তারিখ অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থাকি তোমার। আমি লেখালিখি করতে ভালবাসি। তোমার সঙ্গেই প্রথম লেখা শুরু করতে চাই। এই ম্যাগাজিনে আমি গল্প পাঠাতে চাই। তুমি কি আমাকে সেই সুযোগ দেবে? তোমার উত্তরের অপেক্ষায় থাকব। লাভ ইউ ১৯২০।
দেবালি মিশ্র (ইমেল মারফত)

আমার অনুরোধ রাখার জন্য। ১৯ ফেব্রুয়ারি সংখ্যার ‘নব পুরাতন কথা’ গল্পটা জাস্ট ফাটাফাটি। একটা কথা জানতে চাই। আমি নানা ধরনের গল্প লিখি। এর আগে ১৯২০-র ওয়েবসাইটেও আমার একটি কবিতা প্রকাশিত হয়েছিল। আমি কি গল্প পাঠাতে পারি? আশা করি তোমাদের খারাপ লাগবে না। সুযোগ দেবে একবার আমায়? সেঁজুতি ভাদুড়ি (ইমেল মারফত)

আমি তোমার নিয়মিত পাঠিকা। তুমিই আমার বেস্টফ্রেন্ড। তুমি কী অদ্ভুতভাবে সবার প্রয়োজন বুঝে নিয়ে নিজেকে নিত্যনতুন রূপে প্রকাশ করো। তোমার কাছে আমার একটাই অনুরোধ, তুমি মাঝে মাঝে পাঠকদের জন্য গল্প লেখার প্রতিযোগিতা রাখতে পার। তোমার যেসব বন্ধুরা লিখতে ভালবাসে, তাদের কাছে সেটা খুব উৎসাহব্যঞ্জক হবে আর তুমি থাকবে আমাদের “ভিতর
বাহিরে অন্তরে অন্তরে, হৃদয় জুড়ে। থ্যাঙ্ক ইউ, সংহিতা সেন (ইমেল মারফত )

হাই ১৯২০, আমি তোমার নতুন একজন বন্ধু। কয়েক মাস হল এই ম্যাগাজিনটা পড়ছি। তোমার কাছে একটা প্রশ্ন ছিল। আমি ছোটখাটো গল্প লিখি। আমার খুব ইচ্ছে, ১৯ ২০-তে আমার গল্প বেরোক। সেটা কীভাবে সম্ভব, বলবে? উত্তরের অপেক্ষায় থাকলাম। রিম্পা পাল (ইমেল মারফত)

হ্যালো ১৯২০, কেমন আছ? যত দিন যাচ্ছে, তত তোমার ‘কভারস্টোরি” গুলো দুর্দান্ত হচ্ছে। আর একটা কবিতা লিখলাম, পড়ে দেখো কিন্তু। হোলি আসছে। আসছে হোলি / বাজছে কাঁসি / মনটা তাই। রঙিন হাসি। রঙিন রূপে। রঙিন সাজে। হোলি আসছে সবার মাঝে জয়শ্রী দত্ত, অশোকনগর।

হ্যালো, ১৯-২০, তুমি খুবই ভাল। আমি ২০১৫ সাল থেকে এই ম্যাগাজিনটা পড়ছি। আমার একটা প্রশ্ন আছে। আমি প্রেমের গল্প লিখি। কীভাবে তোমাদের ওখানে আমার গল্প পাঠাব? প্লিজ বলবে? সৌম্য বেরা (ইমেল মারফত)

হাই, ১৯-২০, আমি তোমার হাত আটবছর আগে ধরলেও এই প্রথম তোমাকে চিঠি লিখছি। তোমার সব বিষয়গুলোই দারুণ। এরকমভাবেই পাশে থেকো। ডাবল চিন থেকে মুক্তির উপায় বললে খুব উপকৃত হব। আমার বয়স মাত্র ১৯। এইবয়সে চিনের এরকম সমস্যা কীভাবে মেটাব বুঝতে পারছি না। প্লিজ সাহায্য করো। জুয়েলারি মেকিং ও ডিজাইনার ব্লাউজ, এসবের কোর্স কোথায় করা যাবে, সে সম্পর্কে ইনফো দিলে খুব ভাল লাগবে। এভাবেই পাশে থেকো। থ্যাঙ্ক ইউ। প্রথমা মুখোপাধ্যায় (ইমেল মারফত )

হ্যালো, ১৯২০, তুমি কেমন আছ? এই চারবছর ধরে তুমি আমার বন্ধু। না চাইতেই সমস্ত উত্তর তোমার কাছে পেয়ে যাই। মাঝে- মাঝে ভাবি, কী করে তুমি মনের কথাগুলো বুঝে যাও? যেন জাদুর মতো তোমাকে যেদিন থেকে কাছে পেয়েছি, জীবনটা যেন আরও রঙিন হয়ে গিয়েছে। এভাবেই সঙ্গে থেকো, নতুন-নতুন উপহার দিয়ো। লাভ ইউ! তুহিনা (ইমেল মারফত)

প্রিয় ১৯-২০, আমি তোমার অনেকদিনের বন্ধু। ‘জবরা ফ্যান’-ও বলতে পার। আমি তোমার সাজেশনগুলো ফলো করে খুব ভাল আছি। কিন্তু এই প্রথমবার তোমাকে চিঠি পাঠালাম। আমি বেশ কিছু ইন্টারেস্টিং ফ্যাক্ট পেয়েছি, যেগুলো তোমার সমস্ত বন্ধুর সঙ্গে আমি শেয়ার করে নিতে চাই। তোমাদের যদি এই তথ্যগুলো ভাল লেগে থাকে, তা হলে প্লিজ তথ্যগুলো ছাপিয়ো। তা হলে খুব খুশি হব। খুব ভাল থেকো এবং সবাইকে ভাল রেখো। তোমার ‘জবরা ফ্যান’, জয়ী সাহা, ধানতলা, নদিয়া

আমি তোমার অনেকদিনের বন্ধু। আশা করি ভাল আছ। অনেক-অনেক আপডেট দিতে থাকো এভাবেই। ফিটনেস ফান্ডাগুলো খুবই কাজে দেয়। আমার ভাল না লাগা সময়গুলোয় শুধু তোমার এই পত্রিকাই আমার একমাত্র বন্ধু। তোমার একটা সংখ্যাও মিস করি না। একটা কথা জানতে চাই, ১৯২০-তে মডেলিং করতে গেলে কী কী করণীয়, সেটা যদি প্লিজ বলে দাও! আমি ভীষণভাবে ইচ্ছুক ও আগ্রহী। তোমার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম বন্ধু। খুব ভাল থেকো।
রিঙ্কি ভান্ডারি, কসবা, কলকাতা

প্রিয় ১৯২০, শুভ নববর্ষ! আশা করি ভাল আছ। ৪ এপ্রিল সংখ্যার রহস্য গল্পগুলো খুব ভাল লেগেছে। আগামী কভারস্টোরিগুলোর মধ্যে কোনওটা যদি রক ক্লাইম্বিং বা কাছাকাছি কোথাও অ্যাডভেঞ্চারে যাওয়ার পরামর্শ নিয়ে হয়, তা হলে খুব খুশি হব। ভাল রেখো। রনিতা মান্ডি (ইমেল মারফত )

প্রিয় বন্ধু ১৯২০, তোমার সঙ্গে আমার মাত্র একবছরের পরিচয়। এর মধ্যেই তুমি-আমি অনেক কাছাকাছি চলে এসেছি। ১৯ মার্চের সংখ্যার গল্পদুটো খুবই সুন্দর। এত ভাল গল্প উপহার দেওয়ার জন্য লেখকদের ও তোমাকে ধন্যবাদ। এই প্রথম তোমাকে চিঠি লিখলাম। ‘জোড়বিজোড়’-এ একটা চিঠি পাঠিয়েছি। তাড়াতাড়ি উত্তর পেলে খুব উপকার হবে, বন্ধু। ভাল থেকো এবং আরও নতুন নতুন রূপে ফিরে-ফিরে এসো। শ্রাবণী শীল, নৈহাটি